এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > সাংসদ শতাব্দী রায় ইস্যুতে মুখ খুললেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা

সাংসদ শতাব্দী রায় ইস্যুতে মুখ খুললেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল ফেসবুক পেজে দলের একাংশের প্রতি বেশ কিছুটা বিরূপ মন্তব্যের পর এবার দিল্লি যাচ্ছেন বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়। আগামীকাল তিনি যাচ্ছেন দিল্লিতে। দিল্লি গিয়ে তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে পারেন, বলে জল্পনা তীব্র হয়ে উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে আজ বিশেষ বক্তব্য রাখলেন রাজ্য বিজেপি সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি জানালেন, যাঁরা সন্মান নিয়ে থাকতে চান, তাঁরা আর তৃণমূলে থাকতে পারছেন না।

প্রসঙ্গত, আগামীকাল দিল্লি যাচ্ছেন বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায়। দিল্লিতে তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করবেন কিনা? এ প্রসঙ্গে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলা বা দেখা করা কোন বিরাট ব্যাপার নয়। তিনি হলেন সাংসদ আর অমিত শাহ হলেন মন্ত্রী। তাই তাঁর সঙ্গে তিনি দেখা করতেই পারেন। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, তিনি কি তবে বিজেপিতে যোগদান করতে চলেছেন? এর উত্তরে তিনি জানিয়েছেন যে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সঙ্গে তিনি দেখা করতে পারেন বলে, এটা নয় যে বিজেপিতে যোগদান করছেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

গতকাল ফেসবুকে ফ্যান পেজে দলের একাংশের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন শতাব্দী রায়। আজ ফোনে সংবাদমাধ্যমের সামনেও দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন যে, তিনি অতিরিক্ত কিছুই চান না। কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করতে চান না তিনি। তিনি জানাতে চান যে, তাঁকে তাঁর প্রাপ্য সম্মানটুকু দেয়া হোক। তিনি তাঁর সমস্যার কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তাঁর কাজ করতে পারছেন না তিনি। জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাঁকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতেই হবে। এখন যদি দল তাঁকে নির্দেশ দেয় যে, তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না, সেটা হলে অন্য কথা।

এবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। শাসকদল তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জয়প্রকাশ মজুমদার জানালেন যে, তৃণমূল নেতৃত্ব সকলকেই নিচে নামাতে চান, না হলে কোণঠাসা করে রাখতে চান। যার জন্য আজ তৃণমূলের এই অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্মান নিয়ে যারা থাকতে চান, তারা আর তৃণমূলে থাকতে পারছেন না। তিনি অভিযোগ করেছেন, চোর, গুন্ডা তোলাবাজ এরাই তৃণমূলের সম্পদ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!