এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মালদা-মুর্শিদাবাদ-বীরভূম > শান্তিনিকেতনের বুকে রবীন্দ্র-স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে হেভিওয়েট মন্ত্রীর বড়সড় পদক্ষেপ – জানুন বিস্তারিত

শান্তিনিকেতনের বুকে রবীন্দ্র-স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে হেভিওয়েট মন্ত্রীর বড়সড় পদক্ষেপ – জানুন বিস্তারিত


ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বাংলার স্থাপত্য কীর্তিকে পুনরুদ্ধার করতে উদ্যোগী হয়েছিল রাজ্যের বর্তমান মা- মাটি-মানুষের সরকার। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস, বাংলার মনীষীদের সম্মান জানানো যে বাংলার নাগরিকদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে তা বিভিন্ন সময় বুঝিয়েও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

তবে শুধু বাংলার মনীষীদেরই নয়, সেই বিখ্যাত মনীষীদের উদ্যোগে তৈরি বিভিন্ন সংস্থাকে স্বীকৃতি দিতেও এবার উদ্যোগ নিচ্ছে রাজ্য সরকার। সূত্রের খবর, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেওয়া “বিশ্বভারতী সমবায় ব্যাংকের” নাম ফিরিয়ে আনতে এবার উদ্যোগী হচ্ছে রাজ্য।

জানা গেছে ,সমবায় আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর প্রিয় শান্তিনিকেতনে তিনি বিশ্বভারতী সমবায় ব্যাংক নামে একটি ব্যাংক স্থাপন করেছিলেন। এমনকি সেইখানে তিনি নিজের নামে একটি অ্যাকাউন্টও খুলেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাঁর দেওয়া নামটি পরিবর্তন করে রিজার্ভ ব্যাংকের পক্ষ থেকে তা “বিশ্বভারতী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড” নাম দেওয়া হয়। কিন্তু এবারে সেই কবিগুরুর দেওয়া পুরনো নাম “বিশ্বভারতী সমবায় ব্যাংক” ফিরিয়ে আনতে চাইছে রাজ্য সরকার।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, গতকাল বিশ্বভারতী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেডের 100 বছর পূর্তি উপলক্ষে শান্তিনিকেতন একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায়। যেখানে ছিলেন রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, জেলা পরিষদের সভাধিপতি বিকাশ রায় চৌধুরী, রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত অধ্যাপক সুনীতি কুমার বসু সহ অন্যান্যরা।

আর সেখানেই এই বিশ্বভারতী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেডের নাম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেওয়া “বিশ্বভারতী সমবায় ব্যাংকই” করার দাবি জানালেন রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী। এদিন অরূপ রায় বলেন, “কবিগুরু বিশ্বভারতী সমবায় ব্যাংকের নাম দিয়েছিলেন। আমরা চেষ্টা করব সেই নাম ফিরিয়ে দেওয়ার।  প্রয়োজনে এই ব্যাপারে রিজার্ভ ব্যাংকের সঙ্গেও কথা বলব আমরা।” বিশেষজ্ঞদের মতে, এ বাংলার স্থাপত্য কীর্তিকে ধরে রাখতে রাজ্য সরকার যে বদ্ধপরিকর তা ফের এই শান্তিনিকেতনে এসে প্রমাণ করার চেষ্টা করলেন রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!