এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > নিজের দাম্পত্য জীবন সুখের ও নিরুপদ্রব করতে জ্যোতিষশাস্ত্রের এই নিয়মকানুনগুলো জেনে রাখুন

নিজের দাম্পত্য জীবন সুখের ও নিরুপদ্রব করতে জ্যোতিষশাস্ত্রের এই নিয়মকানুনগুলো জেনে রাখুন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মানুষ তার জীবনে অনেকগুলো সম্পর্ককে নিয়ে চলে। তার মধ্যে সন্তান, স্বামী স্ত্রী, বাবা মা, দাদা দিদি, ভাই বোন এমন অনেক সম্পর্ক থাকে। তবে সবথেকে মধুর সম্পর্ক বোধ হয়, সন্তান আর বাবা মা এর। আর এই মধুর সম্পর্কের বীজ হয়তো তৈরি হয় এক সুখী দাম্পত্য জীবনের মধ্যে থেকে।

এখন হয়তো অনেকেই জ্যোতিষশাস্ত্র বিচার বিশ্বাস করেন না। কিন্তু আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগেও যে জ্যোতিষশাস্ত্র কিভাবে মানুষের উপকারে নিজেদের অবদান রেখে গেছে তা বলাই বাহুল্য। জ্যোতিষ শাস্ত্রে বলা হয় যে জাতক-জাতিকার উভঁয়ের কোষ্ঠির ৩৬ টি গুণের মধ্যে যদি ১৮ টি বা তার বেশি গুণ মিলে যায় তাহলে সেই বিবাহ যোগ্য বলে চিহ্নিত হয়। এই পদ্ধতিকে কোষ্ঠী বিচার বলা হয়। তবে একে যোটক বিচারও বলে থাকেন কেউ কেউ। আর যদি ৩৬ টির মধ্যে ৩৬টি গুণই মিলে যায়, তবে সেই জুটিকে রাজযোটক বলা হয়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বলা হয় রাশিচক্রে জাতক-জাতিকার চন্দ্রের অবস্থান দেখে নির্ণয় করা হয় তাদের দাম্পত্য জীবন কেমন হবে। সে ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনের পরিচায়ক হিসেবে চন্দ্রকে চিহ্নিত করা হয়। চন্দ্র মানুষের মন মানসিকতা কেমন হবে তা নির্ধারণ করে। তাই দাম্পত্য জীবনে নারী পুরুষ কে কিভাবে সংসার করবেন বা কার প্রতিদান কতটা হবে সে বিষয়ে ঠিক করে দেয় আমাদের রাশিচক্রে চন্দ্রের অবস্থান।

তবে এ বিষয়ে কয়েক হাজার বছর পুরোনো অষ্টকূট বিচারের কথা জানা গেছে। এই বিচার যোটক বিচার এর মত ৩৬টি গুণের ই বিচারব্যবস্থা। ৮ ভাগে ভাগ করা হয় বলে এই বিচার কে অষ্টকূট বিচার বলা হয়।  এই  বিচারের  আটটি  পর্যায়  বা  নাম  হল —
তারাকূট , মৈত্রীকূট, যোনিকূট, বশ্যকূট, বর্নকূট, রাশিকূট, ত্রিনাড়িকূট, গগণমৈত্রীকূট।

তাই সময় নষ্ট না করে, জ্যোতিষের সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে আপনিও জেনে নিতে পারেন আপনার রাশিচক্র অনুযায়ী কেমন হয়ে উঠবে আপনার দাম্পত্য জীবন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!