সেপ্টেম্বরেই কি তৃনমূলের বহু “উইকেট” পড়বে? বিজেপি নেতার বিস্ফোরক ভবিষ্যৎবানী উত্তরবঙ্গ রাজ্য July 7, 2018 রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর দলবদলের পালা অব্যাহত। বিভিন্ন জেলা থেকে বিরোধী দলের জয়ী সদস্যরা নাম লেখাচ্ছেন শাসকদল তৃনমূল কংগ্রেসে । সামনে 2019 র নির্বাচন। এহেন পরিস্থিতিতে তৃনমূলকে আটকাতে না পারলে পঞ্চায়েতে রাজ্যের অনেক আসনে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বিজেপির ভবিষ্যৎ লড়াই বেশ কঠিন হবে। তাই ফের পুরোনো ইস্যু “চিটফান্ড” কে সামনে এনে এখন থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর চাপ বাড়াতে চাইছে এমনটাই দাবি শাসকশিবিরের। আর ইতিমধ্যেই দুর্নীতির প্রশ্নে তৃনমূল কংগ্রেসকে প্রায়শই তুলোধনা করছেন রাজ্যের বিজেপি নেতারা। আগামী লোকসভায় বাংলা থেকে আসন পেতে তাঁরা এতটাই মরিয়া যে সম্প্রতি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ রাজ্যে এসে সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে কঠোর বার্তাও দিয়েছেন নেতৃত্বকে। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। আর শুক্রবার জলপাইগুড়ির বিজেপির জেলা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এক সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, “এখানে আমাদের রাজ্য সভাপতির নামে এফআইয়ার হয়েছে। আমরা এফআইআর এবং গ্রেপ্তার করতে শুরু করলে তৃনমূলের একটা মন্ত্রীও জেলের বাইরে থাকবে না। আর সেপ্টেম্বরের পর তৃনমূলের বহু মন্ত্রীই জেলে যাবেন।” পাশাপাশি আগামী লোকসভায় এ রাজ্যের 50% বেশি আসনে বিজেপি জিতবে বলে দাবি করেন সায়ন্তন বসু। রাজনৈতিক মহলের মতে, দীর্ঘদিন ধরেই “তৃনমূল প্রতিবাদ করলেই সিবিআই- ইডির ভয় দেখাচ্ছে বিজেপি ” বলে দাবি করছিলেন তৃনমূলের শীর্ষনেতারা। আর এদিন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু এরকম কথা বলে আদতে তৃনমূলের হাতেই নতুন করে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ান ব্যাটন তুলে দেবার পাশাপাশি আড়ালে কি এই প্রচ্ছন্ন বার্তাই দিলেন যে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে এলে সেফ গার্ড এ থাকবেন উঠছে প্রশ্ন ? আপনার মতামত জানান -