এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > শেষ দফায় কমিশন এবং বাহিনীকে সার্টিফিকেট ধনকরের, জেনে নিন

শেষ দফায় কমিশন এবং বাহিনীকে সার্টিফিকেট ধনকরের, জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – প্রায় প্রথম দফা থেকেই নির্বাচন কমিশন এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। প্রতিটি জনসভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশন এবং বাহিনীকে একহাত নিয়েছেন। তবে প্রথম থেকেই নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঠিক ভূমিকার কারণে বাংলার নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে বলে দাবি করছে বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি।

আর এই পরিস্থিতিতে শেষ দফার নির্বাচনে সস্ত্রীক গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে তৃণমূলের দাবিকে কার্যত নস্যাৎ করে দিয়ে কমিশন এবং বাহিনীকে সার্টিফিকেট দিলেন রাজ্যপাল জাগদীপ ধনকার। যেখানে করোনা বিধি মেনে ভোট ভালোমত হচ্ছে বলে দাবি করতে দেখা গেল তাকে। আর শেষ দফার নির্বাচনে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের কমিশন এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী সম্পর্কে ভূয়সী প্রশংসা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, আজ শেষ দফার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলায়। চৌরঙ্গী বিধানসভা কেন্দ্রে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল জাগদীপ ধনকার। আর ভোট দিয়ে এসে নির্বাচন কমিশন এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রশংসা করেন তিনি। রাজ্যপাল বলেন, “করোনা বিধি মেনে বেশ ভালো মতো ভোট হচ্ছে। খুব সুন্দর কাজ করছে নির্বাচন কমিশন এবং সিআরপিএফ।”

বলা বাহুল্য, এমনিতেই তৃণমূল সরকারের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই দ্বন্দ্ব তৈরি হতে দেখা যায় রাজ্যপালের। আর নির্বাচন নিয়ে যখন তৃণমূলের পক্ষ থেকে কমিশন এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে সরব হতে দেখা যাচ্ছে, ঠিক তখনই কার্যত বিপক্ষে হেঁটে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান দরাজ সার্টিফিকেট দিয়ে দিলেন নির্বাচন কমিশনকে।

একাংশের দাবি, নির্বাচন শুরু হওয়ার পর থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং কমিশন বিজেপির হয়ে কাজ করছে বলে দাবি করতে শুরু করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। প্রকাশ্য সভা মঞ্চ থেকে এই ব্যাপারে কমিশনের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ করতে দেখা গিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তবে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উল্টো পথে হেঁটে নির্বাচন কমিশন এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রশংসা করলেন রাজ্যপাল। স্বাভাবিক ভাবেই রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান এই মন্তব্য করায় শাসকদল যে যথেষ্ট চাপের মুখে পড়ে গেল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!