এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > বাকি কংগ্রেস বিধায়কদেরও গাড়িতে চাপিয়ে তাড়াতাড়ি আনব, হুঙ্কার শুভেন্দু অধিকারীর

বাকি কংগ্রেস বিধায়কদেরও গাড়িতে চাপিয়ে তাড়াতাড়ি আনব, হুঙ্কার শুভেন্দু অধিকারীর

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মুর্শিদাবাদ জেলার দায়িত্ত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েই কংগ্রেস শিবিরে একের পর এক ভাঙন ধরিয়ে চলেছেন রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী তথা রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের তরুণ তুর্কি শুভেন্দু অধিকারী। জেলার বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি তথা জেলা পরিষদ তিনি নিয়ে এসেছেন ঘাসফুল শিবিরের দখলে। যেন-টেন-প্রকারেন তিনি মুর্শিদাবাদ জেলায় অধীর চৌধুরীর মিথ ভাঙতে মরিয়া। ২০১৬ তে এই জেলা থেকে ৪ বিধায়ক পায় তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু তারপরেই দু-দুজন কংগ্রেস বিধায়ককে তিনি ছিনিয়ে এনেছেন অধীর শিবির থেকে। এর আগে তৃণমূলে যোগ দেন রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরী, আর এবার শাসকদলে যোগ দিলেন কান্দির বিধায়ক অপূর্ব সরকার।

আরো এক বিধায়ককে নিজেদের শিবিরে টেনে এনেই আরো বড় ভাঙ্গনের হুঙ্কার ছাড়লেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, মুর্শিদাবাদে অধীরের দিন শেষ, ২০১৯-এ মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস বলে আর কোনও পার্টি থাকবে না। এখন মুর্শিদাবাদে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সংখ্যা দাঁড়াল ৬, বাকিদেরও গাড়িতে চাপিয়ে তাড়াতাড়ি আনব। স্বভাবতই শুভেন্দুবাবুর এই বক্তব্যের পরেই চরমে উঠেছে রাজনৈতিক জল্পনা। এরপর তাহলে কে তৃণমূল শিবিরে পা বাড়াবেন? তবে জেলায় কান পাতলে শোনা যাচ্ছে বেশ কয়েকজনের নাম, ফলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে তো বটেই, আগামী ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে ঘুম উড়তে পারে কংগ্রেস শিবিরের বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!