সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বক্তব্য,বুদ্ধিজীবীদের একেবারে ধুয়ে দিলেন দিলীপ ঘোষ বিজেপি রাজনীতি রাজ্য November 19, 2021 প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক বৈঠকে বিএসএফ এর এলাকা বৃদ্ধি নিয়ে বিস্ফোরক বক্তব্য রেখেছিলেন অভিনেত্রী ও চিত্রপরিচালক অপর্ণা সেন। তাঁর এই বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেকেই। তাঁর বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বিজেপি নেতা অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়। তাকে আইনি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এবার অপর্ণা সেন সহ একাধিক বুদ্ধিজীবীদের বিরুদ্ধে প্রবল ভাবে সরব হলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। আজ প্রাতভ্রমণে বেরিয়ে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। যেখানে তিনি জানান, এই বুদ্ধিজীবীরা চিরদিন দেশদ্রোহী। আজ তাদের সমর্থনে পার্টি বা সরকার নেই, তাই তাদের খুব একটা দেখা যায়না। তাঁরা বহুদিন ধরে দেখে এসেছেন যে, দেশের পক্ষে যা কিছু, বুদ্ধিজীবীরা তার বিরুদ্ধে। ভারতীয় পরম্পরা, সংস্কৃতি, হিন্দুত্বের বিরোধিতা করে এসেছেন এই বুদ্ধিজীবীরা। এখন দেশের বিরোধিতা করছেন। তিনি জানালেন, বুদ্ধিজীবীরা মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন, কিন্তু দেশের সরকার ও সমাজের বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু এখন দেশের মন ও সমাজ পাল্টে গেছে, তা তারা বুঝতে পারছেন না। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এদিকে, সম্প্রতি হাওড়ায় প্রশাসনিক বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর ভৎসনার মুখে পড়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক গৌতম চৌধুরী। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ জানালেন, এটাই হলো তৃণমূল দলের কালচার। কোন উন্নয়ন করা যাবে না। কোনো কথা শোনা যাবে না। রাস্তায় নামলে পুলিশ দিয়ে মারা হবে। জনগণের চাপে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা সোচ্চার হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর বিরুদ্ধেও কথা বলছেন। সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন না। তারা চান না, সমস্যার সমাধান হোক। তিন বছর ধরে তারা নির্বাচন আটকে রেখেছেন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। মানুষকে অপরিসীম কষ্টের মধ্যে রাখা হয়েছে। এদিকে গতকাল বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ রাজ্য সদর দপ্তরে গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপির একাধিক বিধায়ক। যেখান থেকে শুভেন্দু অধিকারীর জানালেন, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে অন্য দলের সতীর্থ বিএসএফের প্রতি যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তা অনভিপ্রেত। এজন্য তিনি ক্ষমা চাইছেন। এভাবে ভাষা সন্ত্রাস চালানো যায় না। অপর্ণা সেন সহ বুদ্ধিজীবীদের ভাতাজীবি বলে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু অধিকারী। আপনার মতামত জানান -