এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম-এর উদাহরণ দিয়ে রাজ্যপালকে মাঠে নামানোর প্রস্তুতি মুকুলের

সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম-এর উদাহরণ দিয়ে রাজ্যপালকে মাঠে নামানোর প্রস্তুতি মুকুলের


আগামী পঞ্চায়েত ভোটের সমস্ত দ্বায়িত্ত্ব মুকুল রায়কে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব।আর সেই মতো নিজেকে প্রমান করতে মাঠে নেমে পড়েছেন মুকুলবাবু। বার বার তৃণমূলের নানা সভা থেকে নেতৃত্ব বর্গ জানিয়েছেন যে যে তারা বিজেপিকে কোথাও দেখতে পাচ্ছেন না। বিজেপি কোথাও নেই। যেটুকুও আছে তা পঞ্চায়েত ভোটেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তৃণমূলের দাবি যারা বিজেপিতে ছিলেন তারাও তৃণমূলের দিকে পা বাড়িয়েছেন ও আগামী দিনে ও আসতে চলেছেন। এই নিয়ে সুষ্ঠুভাবে পঞ্চায়েত ভোট করার জন্য রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর দ্বারস্থ হন বঙ্গ বিজেপি বিগ্রেড।উপস্থিত ছিলেন দিলীপ ঘোষ. মুকুলবাবুও ছিলেন। এদিন সে নিয়েও মুখ খুললেন তিনি। জানালেন,“ আমি ২০০৩-এর রাজ্যপালের ভূমিকা সম্পর্কে তাঁকে (রাজ্যপাল) অবগত করেছি। তাছাড়া আমি রাজ্যপাল ধরমবীরের কথাও বললাম। আর কে ধামানের কথাও বলেছি। ২০০৮ সালের গোপালকৃষ্ণ গান্ধির কথাও বললাম। রাজ্যপালকে সবটাই বুঝিয়েছি। বুঝিয়েছি, রাজ্যে একটা সময় আইনশৃঙখলা বিষয়ে রাজ্যপাল কী ভূমিকা নিয়েছিলেন। একটা সময় সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম ইস্যুতে রাজ্যপাল সাধারণ মানুষের জন্য প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন।”
পাশাপাশি তিনি আরো বলেন যে,“ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্যে বিরোধীশূন্য পঞ্চায়েত চাই বলে বারবার প্রকাশ্য জনসভায় বলছেন। এথেকেই প্রমাণ হয়ে যায়, রাজ্যের পঞ্চায়তে ভোটের অবস্থাটা কী হবে। বিরোধীদের যে ভোট করাতে দেওয়া হবে না সেটা তো মুখ্যমন্ত্রী একপ্রকার বলে দিচ্ছেন। এই বিষয়গুলি আজ রাজ্যপালকে জানিয়েছি।”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!