এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > শীতলকুচির গুলি কাণ্ডে এবার বড়োসড়ো বিপাকে হেভিওয়েট পুলিশ কর্তা

শীতলকুচির গুলি কাণ্ডে এবার বড়োসড়ো বিপাকে হেভিওয়েট পুলিশ কর্তা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ১০ ই এপ্রিল বিধানসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোট গ্রহণের দিনে কোচবিহার জেলার শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে গুলি চলে। যে ঘটনা ব্যাপক শোরগোল তুলে দেয় রাজ্য রাজনীতিতে। নতুন সরকার গঠনের পর এই ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় সিআইডিকে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর ঘটনার তদন্তে নামে সিআইডি। সিআইডির ব্যালিস্টিক টিমের প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে, সেদিন এই বুথের ভেতরেই গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেদিন যে রাইফেল থেকে গুলি চালানো হয়েছিল, তা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ব্যবহার করে থাকেন বলে, জানা গেছে। এখন প্রশ্ন উঠেছে, বুথের বাইরে সেদিন যদি গণ্ডগোল হয়ে থাকে, তাহলে বুথের ভিতরে কেন গুলি চালানো হয়েছিল? কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কে নির্দেশ দিয়েছিলেন গুলি চালাতে? এই সমস্ত বিষয় নিয়ে তদন্ত করতে কোচবিহারের তৎকালীন পুলিশ সুপার দেবাশিস ধরকে ভবানীভবনে তলব করা হয়েছে আগামী ১৮ ই জুন। তাঁর কাছ থেকে গোয়েন্দারা জানতে চান, সেদিন কে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন?

জেলা পুলিশ সেদিন কি কাজ করছিল? গুলি চালানোর সময় পুলিশ সুপার দেবাশিস ধর কোথায় ছিলেন? আবার, জানা গেছে, তদন্ততে তিনি যদি সহযোগিতা না করেন, তবে গ্রেফতার পর্যন্ত হতে পারেন তিনি। এদিকে জেলার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে প্রশাসনের ক্ষোভের পরেই পুলিশ সুপার দেবাশিস ধরকে সাসপেনশন অর্ডার দেওয়া হয়েছে। কোচবিহার থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এরপর তাঁকে ভবনী ভবনে তলব করা হয়েছে। ফলে যথেষ্ট বিপাকে পড়তে পারেন জেলার প্রাক্তন পুলিশ সুপার। সিআইডির তদন্তে সহযোগিতা না করলে গ্রেফতার পর্যন্ত হবার আশঙ্কা রয়েছে তাঁর।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!