এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > জ্যোতি বসুর সমর্থন থাকলেও মানেনি দল? সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়ানে সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য

জ্যোতি বসুর সমর্থন থাকলেও মানেনি দল? সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়ানে সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য


১০ বছর সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও একটি রাজনৈতিক বিতর্কের অবসান হলোনা। প্রসঙ্গত, ১০ বছর আগে একটি সিদ্ধান্তের জন্যে ২০০৮ সালের ২৩ শে জুলাই বাম নেতা সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে বহিঃস্কার করা হয়েছিলো। সেই সিদ্ধান্তের সঠিক ব্যখ্যা পাওয়া গেলোনা ১৩ই অগষ্ট সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের জীবনাবসানের পরেও।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

উলটে সেই বিতর্ককে আরো খানিক ঘৃতাহুতি দিলেন সোমনাথ-কন্যা অনুশীলা বসু। এদিন অনুশীলা দেবী বললেন তাঁর বাবা সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় লোকসভার স্পিকার হিসেবে সেদিন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত ছিলেন প্রায় আড়াই দশকের ও বেশি সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন বাম নেতা জ্যোতি বসু। অনুশীলা বসুর কথায় প্রয়াত সোমনাথ বাবু যাঁকে রাজনৈতিক গুরু হিসেবে বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা করতেন সেই জ্যোতি বসু সমর্থন জানিয়েছিলেন তাঁর বাবা কে।

সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক জীবনের সূচনা প্রসঙ্গে অনুশীলা দেবী বললেন, তাঁর বাবার সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদানের প্রধান অনুপ্রেরণা ছিলেন জ্যোতি বসু। অতি জনপ্রিয় বাম নেতা প্রমোদ দাশগুপ্ত, স্নেহাংশু আচার্য’র কথা উল্লেখ করে তিনি বললেন এঁনারাও তাঁর বাবাকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন ঠিকই কিন্তু জ্যোতি বসুর ভূমিকা ছিলো সর্বাগ্রে। প্রসঙ্গত,ইউপিএ-১ সরকারের আমলে লোকসভার স্পীকার ছিলেন সিপিএম সাংসদ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। এরপরে ইউপিএ-১ সরকার থেকে সিপিএম সমর্থন প্রত্যাহার করে নিলে ২০০৮ সালের ২৩ শে জুলাই সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে বহিষ্কার করা হয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!