খুশির খবর, শিক্ষমন্ত্রীর নির্দেশে এবার SSC তে নিয়োগের তত্পরতা শুরু করল স্কুল সার্ভিস কমিশন কলকাতা রাজ্য May 16, 2020 চটজলদি শুরু হতে চলেছে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পক্রিয়ার কাজ। গত ৪ বছর ধরে থমকে রয়েছে এই প্রক্রিয়া। জানা গেছে বর্তমানে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের শূন্যপদ প্রায় ১৪,০০০। কিন্তু নানারকম আইনি জটিলতার কারণে বার বার আটকে যাচ্ছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। খানিক জটিলতা কাটিয়ে গত বছর পুজোর আগে স্কুল সার্ভিস কমিশন একটা মেধা তালিকা প্রকাশ করেছিল। কিন্তু তাতে নানা গরমিল ও অস্বচ্ছতা আছে বলে দাবি করে এসএসসি চাকরিপ্রার্থীরা। এমনকি তারা বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। ফলে আবারও বন্ধ রাখা হয় নিয়োগ প্রক্রিয়া। এর মধ্যে গত কয়েক মাস ধরে করোনা ভাইরাস থাবা বসিয়েছে। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া বিষয়ক কাজ সম্পূর্ণভাবেই বন্ধ। এরই মধ্যে এস এস সি চাকরি প্রার্থীরা ” প্রটেস্ট ফ্রম হোম” পদ্ধতি অনুসরণ করে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার দাবি জানিয়েছে বলে সূত্রের খবর। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - লকডাউনের জেরেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে করা হচ্ছে। জানা গেছে দীর্ঘ দিন ধরেই হাইকোর্টে মানলার শুনানি চলছিল। অনেকটা কাজ এগিয়েছিল বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা। কিন্তু লকডাউন ফের এই মামলার কর্মকাণ্ডে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে নিয়োগ ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দেয় স্কুল সার্ভিস কমিশন। ইতিমধ্যে ফের সোচ্চার হয়েছেন চাকরি প্রার্থীরা। এমনকি তারা সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে শিক্ষামন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এ বিষয় আর্জি জানিয়ে ছবি পোস্ট করে বলে জানা গেছে। চলতি সপ্তাহে আবারো উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার প্রক্রিয়া দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য এসএসসি কে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী বলেই এসএসসি সূত্রে খবর। জানা গেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আদালতের কাছে আবেদন জানানো হবে দীর্ঘদিন ধরে আটকে রয়েছে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া। অবিলম্বে স্থগিতাদেশ তুলে যাতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে দেওয়া হয় সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আবেদন হাইকোর্টের কাছে রাখা হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে। যদিও এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাইনি স্কুল সার্ভিস কমিশনের কোন আধিকারিক। লকডাউন পরিস্থিতিতে কতটা দ্রুত এই প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে সে নিয়ে জল্পনার ঝড় উঠেছে বিশেষজ্ঞ মহলে। আপনার মতামত জানান -