রাজ্যে এনআরসি হলে কারা সুরক্ষিত থাকবেন আর কারা থাকবেন না, পরিষ্কার করলেন মুকুল রায় কলকাতা জাতীয় নদীয়া-২৪ পরগনা রাজ্য November 5, 2019 রাজ্যের তিন বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হতে চলেছে। আর তিনটি আসনেই বিজেপি-তৃণমূল দুজনের কাছে প্রেস্টিজ ফাইট। করিমপুর কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন জয়প্রকাশ মজুমদার। আজ মঙ্গলবার জয়প্রকাশ মজুমদার মনোনয়নপত্র পেশ করতে যান। এই সময় তার সাথে ছিলেন মুকুল রায় এবং দলের নেতা কর্মীরা। এদিন মুকুল রায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন যে, তৃণমূল সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় এনআরসি নিয়ে ভয় দেখাচ্ছে। আর তাই নিয়েই এদিন দাবি করেন যে, সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় বিজেপিতে দলে দলে যোগদান চিন্তা বাড়িয়েছিল তৃণমূলের।আর তাই ভোটে জিততে এনআরসি আতঙ্ক ছড়াচ্ছে তৃণমূল। এদিন সাথেই এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীকে কঠাক্ষ করে বলেন যে, “মমতাদেবী শরণার্থীর সংজ্ঞাটা জানেন না। কে শরণার্থী, কে অনুপ্রবেশকারী! বিভ্রান্তিমূলক প্রচার করা হচ্ছে। ” আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এরপরেই তিনি পরিষ্কার করে দেন রাজ্যে এনার্কি হলেও কোনো ভাই নেই। কেননা, “ভারতীয় জনতা পার্টি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। রাজ্যে যত হিন্দু, মতুয়া, নম:শূদ্র আছেন তাঁরা সিটিজেন অ্যামেন্ডমেন্ট বিলে নাগরিকত্ব পাবে। ১৯৭১ সাল থেকে যে সমস্ত পূর্ববঙ্গের সংখ্যালঘুরা রয়েছেন তাদেরও কোনও চিন্তা নেই। তাদের পরিবারও নিশ্চিন্তে এরাজ্যে থাকবেন।” সাথেই মুকুল রায় জানান, জয়প্রকাশ মজুমদার জয় পাবেন। তিনিযে নিশ্চিত করিমপুর বিজেপির হাতে থাকবে । তিনি বলেন, ‘মানুষ মন স্থির করে ফেলেছেন। এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।’ আপনার মতামত জানান -