এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > সুপ্রিম কোর্টের ক্ষোভের পরেই কি দীর্ঘ টালবাহানার পর তড়িঘড়ি রাজ্যে লোকায়ুক্ত নিয়োগ?

সুপ্রিম কোর্টের ক্ষোভের পরেই কি দীর্ঘ টালবাহানার পর তড়িঘড়ি রাজ্যে লোকায়ুক্ত নিয়োগ?

কথায় আছে, ঠেলায় না পড়লে বেড়াল গাছে ওঠে না। আর তাইতো দেশের শীর্ষ আদালতের ক্ষোভ প্রকাশের পরই রাজ্যে লোকায়ুক্ত নিয়োগের উদ্যোগ নিতে চলেছে শাসকদল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রাজ্য বিধানসভার বিগত অধিবেশনে একটি সংশোধিত লোকায়ুক্ত বিল পাস করানো হয়। আর তখনই এই রাজ্যে দ্রুত লোকায়ুক্ত নিয়োগ করা হবে বলে ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কিন্তু কেন্দ্রের তরফে এই বিষয়ে আইন পাশ হয়ে গেলেও সম্প্রতি বিভিন্ন রাজ্যে সেই লোকায়ুক্ত নিয়োগ না হওয়ায় প্রবল ক্ষোভ প্রকাশ করে দেশের শীর্ষ আদালত। বারংবার নির্দেশ দেওয়ার পরও তামিলনাড়ু সরকার সেই লোকায়ুক্ত নিয়োগে ব্যর্থ হলে সেই রাজ্যের প্রতি তীব্র উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারকরা।

পাশাপাশি বাংলাতেও লোকায়ুক্ত নিয়োগ না হওয়ার ব্যাপারটি তাদের নজরে আসে। আর সাথে সাথেই এই ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে সতর্ক করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এদিকে শীর্ষ আদালতের তরফ এহেন সতর্কবার্তা পেয়েই এই লোকায়ুক্ত নিয়োগের ব্যাপারে নড়েচড়ে বসে নবান্ন।

সূত্রের খবর, আগামী 16 ই নভেম্বর এই ব্যাপারে রাজ্য বিধানসভা ভবনে অধ্যক্ষ বিমান বন্দোপাধ্যায়ের ঘরে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানা গেছে, লোকায়ুক্ত আইন মোতাবেক এই কমিটিতে রয়েছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান ও পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

তবে সেই দিন অন্য একটি বৈঠকে রাজ্যের একজন তথ্য কমিশনার নিয়োগের সিদ্ধান্ত হওয়ায় এবং সেই কমিটির সদস্য না হওয়ায় সেখানে উপস্থিত থাকবেন না পরিষদীয় মন্ত্রী। কিন্তু ঠিক কে বসবেন এই পদে তা নিয়েই এখন প্রবল জল্পনা শুরু হয়েছে প্রশাসনিক মহলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!