এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > শুরু হলো রাম মন্দিরের নির্মাণ কার্য, খুশির হাওয়া গেরুয়া শিবিরে, জেনে নিন বিস্তারিত

শুরু হলো রাম মন্দিরের নির্মাণ কার্য, খুশির হাওয়া গেরুয়া শিবিরে, জেনে নিন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ৫ ই অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বহস্ত ভূমি পূজনের মধ্য দিয়ে রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচিত হয়েছিল। এরপরই মন্দির নির্মাণের শুভারাম্ভ। সম্প্রতি রাম মন্দিরের টেস্ট পাইলিংয়ের কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। বৃহদায়তন রাম জন্মভূমি মন্দিরের বেসকে শক্তিশালী করতে এই মন্দিরে মোট ১২০০ টি স্তম্ভ বা পিলার নির্মাণ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

বৃহদায়তন এই মন্দিরের এক একটি পিলার নির্মাণ করতেই ২৪ ঘণ্টা সময় লেগে যাবে। সম্প্রতি এই মন্দিরের একটি পিলার নির্মাণ করে তার মান, শক্তি ও ক্ষমতার পরীক্ষা করে দেখা হবে। এই পরীক্ষা করতেই ১ মাস সময় চলে যাবে। পরীক্ষার ইতিবাচক ফল মিললেই আগামী ১৫ ই অক্টোবর থেকে এই মন্দিরের বাকি পিলার গুলির প্রস্তুতির কাজ শুরু করে দেওয়া হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এতগুলি পিলার স্থাপনের জন্য অনেকটা খনন কার্যের প্রয়োজন হবে। সম্প্রতি রিং মেশিনের মাধ্যমে প্রথম মন্দিরের খনন কাজ শুরু করা হলো। মেশিনের পুজো দিয়ে শুরু করা হলো এই খনন কাজ। রাম মন্দির নির্মাণ সমিতির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত জনৈক আইএস অফিসার নৃপেন্দ্র মিশ্র, শ্রীরামজন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের মহাসচিব চম্পট রায়, ও এলঅ্যান্ডটির পরিযোজনার নির্দেশক বৃজেশ কুমার সিংয়ের টিমের মধ্যে মন্দির নির্মাণ সংক্রান্ত একটি বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। এই বৈঠকে এলঅ্যান্ডটির পরিচালন নির্দেশক পরিযোজনার নির্দেশক বৃজেশ কুমার জানিয়েছেন, ” ৬০ মিটার পর্যন্ত রাম মন্দিরের পাইলিং ফাউণ্ডেশন থাকবে। ১২০০ পাইলিং সিমেন্ত, পাথর আর রড দিয়ে তৈরি হবে। এগুলো সমুদ্র অথবা নদীতে যেমন ভাবে স্তম্ভ বানানো হয়, ঠিক তেমন ভাবেই হবে কিন্তু এতে স্টিলের প্রয়োগ হবে না।”

প্রসঙ্গত বৃহদায়তনের এই মন্দিরের সুরক্ষার জন্য দায়িত্ব নিতে চলেছে সরকার। শ্রীরামজন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের মহাসচিব চম্পট রায় এ প্রসঙ্গে জানালেন যে, রাম মন্দির একটি বৃহৎ আকারের মন্দির তথা বিশ্ব স্তরের মন্দির হতে চলেছে। তাই এই মন্দিরের জন্য সুদৃঢ় সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবস্থার প্রয়োজন আছে। এবং এই মন্দিরের সুরক্ষা ব্যবস্থা কোনো বেসরকারি সুরক্ষা কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া হবে না। এই মন্দিরের সুরক্ষার দায়িত্ব সরকার স্বয়ং নিজের কাঁধে তুলে নেবে। এই ব্যাপারেই সম্মতি মন্দির ট্রাস্টের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!