শুভেন্দু অধিকারীর ‘আগ্রাসন’ ঠেকাতে পাল্টা কড়া বার্তা বিজেপি রাজ্য সভাপতির রাজ্য June 9, 2018 মালদহ জেলার ৬৩টি ত্রিশঙ্কু গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে এখন দিন গুজরান করছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং গেরুয়ে শিবির। যখন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী ত্রিশঙ্কু বোর্ডগুলো নিজেদের হাতে নেওয়ার ডাক দিচ্ছেন ঠিক সেই সময়েই দেখা যাচ্ছে বিরোধী শিবিরের নেতা কর্মী এবং সমর্থকদের এই কাজে বাধা দিতে উৎসাহ দিচ্ছেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। উল্লেখ্য মালদহের ১৪৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬৩টিই ত্রিশঙ্কু। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে বিগত বছর গুলির পরিসংখ্যান অনুসারে দেখা যাচ্ছে এই বছরে ৩৮টি জেলা পরিষদের মধ্যে ২৯টি তে, ১৫টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে ৯ টিতে, ১৪৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৫৮ টিতে জয়লাভ করে তৃণমূল কংগ্রেস আসন দখলের লড়াইয়ে জেলায় শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। চলতি সপ্তাহে মালদহ কলেজ অডিটোরিয়ামে সভা করেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পর্যবেক্ষক শুভেন্দু অধিকারী। এদিন তিনি ত্রিশঙ্কু বোর্ডগুলো একক ভাবে দখলের জন্য জেলা নেতাদের ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেন । এদিকে ঐ একই সভাস্থলে তৃণমূল কংগ্রেসের সভার দুদিনের মধ্যে সভার আয়োজন করে বিজেপি । সেখানে উপস্থিত হয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বললেন , ”ত্রিশঙ্কু বোর্ডগুলিতে তৃণমূল রুখতে বিরোধীদের এগিয়ে আসতে হবে। বিরোধীদের বোঝাতে হবে, বিজেপি বিরোধী জনপ্রতিনিধিদের যোগ্য মর্যাদা দেবে। কেউ দলে যোগ না দিলেও বোর্ড গঠনে পাশে থাকবেন। তবেই তৃণমূলকে রোখা যাবে। মালদহে গুঞ্জন শুরু হয়েছে, কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা নাকি তৃণমূলে যোগ দিতে চাইছেন। তাঁদের আমরা বলব, এ ঘাট ও ঘাট না করে একেবারে বিজেপিতে আসুন। কারণ বিজেপিই শুধু থাকবে রাজ্যে। ” আপনার মতামত জানান -