এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > সুন্দরবনের উদ্বেগ কাটিয়ে হাসি ফোটাতে বড়সড় পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী

সুন্দরবনের উদ্বেগ কাটিয়ে হাসি ফোটাতে বড়সড় পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী


সম্প্রতি রাজ্যের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আমপান। যে ঝড়ের দাপটে বিধ্বস্ত হয়েছে বিভিন্ন এলাকা। সামনে বর্ষা আসছে। তার আগে বন্যাকবলিত এলাকাগুলো যাতে বিপর্যস্ত না হয়, তার জন্য নয়া উদ্যোগ নিলেন রাজ্যের সেচ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। সূত্রের খবর দক্ষিণ এবং উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন বন্যাপ্রবণ এলাকায় অত্যাধুনিক “রিয়েল টাইম ডেটা অ্যাকিউইজেশন সিস্টেম” পদ্ধতি চালু করতে চলেছে সেচ দপ্তর।

জানা গেছে, এই পদ্ধতির মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকটি কন্ট্রোলরুম চালু করা হয়েছে। যার ফলে আগামী দুই মাসের মধ্যে রাজ্যের মোট 90 টি মেজারিং সেন্টারে যদি এই পদ্ধতি চালু হয়ে যায়, তাহলে বন্যার মত পরিস্থিতি অনেকটাই সামাল দেওয়া যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিন এই প্রসঙ্গে সেচ দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, “আগে বর্ষার মরসুমে প্রতিটি জলাধারে সশরীরে গিয়ে জল মাপতে হত। কোন জলাধারের জল বিপদসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে এবং কোথাকার জল বিপদসীমার কম, সেই সংক্রান্ত রিপোর্টের ভিত্তিতেই বন্যাপ্রবণ এলাকায় সর্তকতা অবলম্বন করা হত। কিন্তু সেই কাজ অনেকটা সময় লাগত। সর্তকতা অবলম্বন করার আগেই বিপত্তি ঘটে যেত। কিন্তু এই পদ্ধতিতে সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কম। উপগ্রহ ভিত্তিক এই পদ্ধতি বন্যা সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা দেবে। যার ফলে আগাম ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।”

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেচ দপ্তরের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়ায় তা সত্যিই অনেকটা উপকৃত হবে। এর ফলে বন্যাপ্রবণ অয়েল এলাকাগুলোতে আগেভাগেই সচেতনতা জারি করে পরিস্থিতিকে সামাল দেওয়া যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আর বন্যাপ্রবণ এলাকাগুলোর জন্য সেচ দপ্তরের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়ায় অনেকেই ধন্যবাদ জানাচ্ছেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে। এখন এই পদ্ধতি অবলম্বন করে কতটা সাফল্য আসে, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!