এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মালদা-মুর্শিদাবাদ-বীরভূম > কেন গিয়েছিলেন তারাপীঠে কেন দিলেন পুজো? জানালেন মুকুল রায়

কেন গিয়েছিলেন তারাপীঠে কেন দিলেন পুজো? জানালেন মুকুল রায়

পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্ব থেকেই দফার দফার তৃণমূলের সন্ত্রাস রাজনীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে রাজ্য বিজেপি শিবির। হিংসার রাজনীতি এখনো অব্যাহত  এবং বাংলায় গণতন্ত্রের মারণযজ্ঞ চলছে এমনটাই দাবী তাঁদের। এ নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে বারবার রাস্তায় নেমেছে রাজ্যের পদ্মবাহিনী। এদিন তারাপীঠে পুজো দিতে যাওয়া বিজেপির দাপুটে নেতা মুকুল রায়ের বক্তব্যেও বঙ্গের গনতন্ত্রের বেহাল দশার ইঙ্গিতই পাওয়া গেলো। পুজো দিতে আসার কারণ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন যে, বর্তামানে বাংলায় গণতন্ত্রের মুখে প্রশ্নচিহ্ন পড়েছে। রক্তপাতের রাজনীতি চালাচ্ছে তৃণমূল সরকার। নয়তো এটা কীকরে সম্ভব যে,বিরোধীদের জেলা পরিষদের কোনো আসনেই প্রার্থী দেওয়ার ক্ষমতাই নেই? রাজ্যে গণতন্ত্রের এরকম দৈনদশা দেখেই তারাপীঠে মায়ের কাছে প্রার্থনা করতে এসেছেন তিনি,মা যেন বাংলায় গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেন।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

 এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

প্রসঙ্গত,তারাপুর গ্রামে সরস্বতী  শিশুমন্দিরে শুরু হয়েছে তিনদিনের কার্যকর্তা সম্মেলন। এই সম্মেলনের উদ্বোধন করতেই  তারাপীঠে আসেন তিনি এবং পুজোও দিয়ে যান। কিছুদিন আগে কেন্দ্রীয় বিজেপি সভাপতি অমিত শাহও তারাপীঠে পুজো দিতে এসেছিলেন। আর এদিন এলেন রাজ্য বিজেপির দাপুটে নেতা মুকুল রায়। হাতে গোনা মাত্র কয়েকদিনের ফারাকে বিজেপির দুই হেভিওয়েট নেতার তারাপীঠে পুজো দেওয়া নিয়ে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

পঞ্চায়েত মামলা সুপ্রিমকোর্টে এখনো ঝুলে আছে। এ নিয়ে এদিন মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান যে, বঙ্গে ২০ হাজার আসনে বিরোধীদের প্রার্থী দিতে দেয় নি শাসকদল। এটা আসলে গণতন্ত্রেরই হত্যার নামান্তর। এই ইস্যুতে হাইকোর্ট যে গণতন্ত্রের পক্ষেই রায় দেবেন এ ব্যাপারে আদালতের উপর পূর্ন বিশ্বাস রাখেন তিনি। অন্যদিকে, রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারির প্রয়োজন আছে কিনা এ প্রসঙ্গে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান যে, এই ধারার প্রয়োজন আছে কিনা তাতে তাঁর মতামতের থেকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের মতামত। তবে জানা যাচ্ছে যে সোমনাথ বাবু, এই রাজ্যে ৩৫৬ ধারার প্রয়োজন আছে বলেই মনে করেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!