নতুন শিক্ষক নিয়োগের ব্যাপারে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের নির্দেশিকায় খুশির হাওয়া সব মহলেই রাজ্য October 1, 2018 এবার সিবিসিএস এর প্রবল চাপে নতুন শিক্ষক নিয়োগের ছাড়পত্র দিতে বাধ্য হল রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি বছর থেকে রাজ্যের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে সিবিএসই ব্যাবস্থা চালু হওয়ায় অনেক কলেজেই শিক্ষক সংখ্যা কম থাকলেও ছাত্র প্রচুর। যার ফলে ইউজিসির নিয়মানুযায়ী ছাত্র-শিক্ষক অনুপার অসম্ভব হয়েছিল। গোঁদের ওপর বিষফোঁড়া হিসাবে এখনও সেমেস্টারি পদ্ধতিতে পাঠক্রম চালু না হওয়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। ঠিকমত পাঠক্রম শেষ না হওয়ায় এবং ছমাস পরে পরে পরীক্ষার কারনে চোখে সর্ষের ফুল দেখছে ছাত্রছাত্রীরাও। এই পরিস্থিতেতে একটি নতুন নির্দেশিকা জৃরি করল উচ্চশিক্ষা দপ্তর? কি আছে সেই নির্দেশিকায়? সূত্রের খবর, যে কোনোও কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের সাধারন কোটায় অন্তত পাঁচজন স্থায়ী শিক্ষক, মাস্টার ডিগ্রিতে দুজন , কলা এবং বানিজ্য বিভাগের জেনারেল বিষয়ে চার জন শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে। তবে অনার্সের ক্ষেত্রে সেই সংখ্যাটা পাঁচ করতে বলা হয়েছে। জানা গেছে, অর্থ দপ্তরের অনুমোদন নিয়েই এই অর্ডারটি পেশ করেছে উচ্চশিক্ষা দপ্তর। এমনকী এতে মন্ত্রীসভার ছাড়পত্রও লাগবে বলে খবর। অন্যদিকে যে কোর্স চালু আছে শুধু সেই কোর্সেই নয়, অনুমোদিত শিক্ষক পদের সংখ্যা নির্দিষ্ট পরিমানে না হলেঔ এই কোর্স করা খোলা যাবে না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এই নিয়ম করলে কলেজগুলিতে শিক্ষকের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে মনে করছেন অনেকে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে এই প্রসঙ্গে এদিন ব্যারাকপুর এপিসি কলেজের নৃতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক আশিস মুখোপাধ্যায় বলেন, “অ্যানথ্রপোলজিতে 300 জন ছাত্রছাত্রী থাকলেও এখানে দুজন শিক্ষক রয়েছে। এই অবস্থায় সিবিসিএস পদ্ধতিতে পঠনপাঠন চালানো অসুবিধে হলে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের এই নির্দেশিকা সেই পঠনপাঠনেরই মানকে আরও উন্নত করবে।” সব মিলিয়ে একদিকে শিক্ষকদের ওপর থেকে চাপ কমা এবং অন্যদিকে নেট সেট উতীর্ন প্রার্থীদের চাকরির সুযোগ খুলে যাওয়ার মূল হেতু হিসাবে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের এই নির্দেশিকায় খুশি প্রত্যেকেই। আপনার মতামত জানান -