এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বিধানসভার গুরুদায়িত্ব যাঁর কাঁধে দিয়েছিলেন মোদী-শাহ, সেই হেভিওয়েট নেতাই এবার ‘থামতে’ চাইছেন!

বিধানসভার গুরুদায়িত্ব যাঁর কাঁধে দিয়েছিলেন মোদী-শাহ, সেই হেভিওয়েট নেতাই এবার ‘থামতে’ চাইছেন!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি দেশে করোনা গ্রাফ অনুযায়ী দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা কিছুটা নিম্নমুখী রয়েছে বলেই দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দেশজুড়ে উৎসবের মরশুমের মধ্যে করোনা সংক্রমণ যেখানে বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছিল, সেখানে এই পরিসংখ্যান কিছুটা যে স্বস্তি দিয়েছে সরকারকে, সেকথা আলাদা করে বলে দিতে হয় না। সেইসঙ্গে বাড়ছে সুস্থতার হারও।

তাই সবমিলিয়ে করোনা সংকট মোকাবিলায় যে দেশ ক্রমশ এগিয়ে চলেছে সেকথা বলাই বাহুল্য। তবে এর অন্যতম কারণ হিসেবে দৈনিক রেকর্ড হারে করোনা পরীক্ষাকেই সামনে এনেছে কেন্দ্র সরকার। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেখানে দেখা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৩৭০ জন মানুষ।

ফলে দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৮ লক্ষ ১৪ হাজার ৬৮২ জন। তবে তাঁদের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ৭০ লক্ষ ১৬ হাজার ৪৬ জন বাড়ি ফিরে গিয়েছেন বলেও জানা গেছে। অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৭ হাজার ৫৪৯ জন সুস্থ হয়েছেন বলেও জানা গেছে। তবে এরই মধ্যে সম্প্রতি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মহারাষ্ট্রের এই হেভিওয়েট জননেতা, যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জানা গেছে, সম্প্রতি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। এ বিষয়ে তিনি নিজেই টুইট করে নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়েছেন। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানান লকডাউনের শুরু থেকেই তিনি কাজ করে চলেছেন। কিন্তু ঈশ্বর তাঁকে সম্ভবত এবার কিছু সময় বিরতি নেওয়ার জন্যই নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে ঈশ্বর নির্দেশ দিয়েছেন আপাতত ‘থামতে’।

এর কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, তিনি করোনা পজিটিভ। তাঁর শারীরিক কোনো সমস্যা আপাতত নেই। তাই বর্তমানে চিকিৎসকদের পরামর্শ মতোই তিনি আইসোলেশন রয়েছেন বলে জানা গেছে। এবং সেইসঙ্গে যাঁরা এরই মধ্যে তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন, তাদের প্রত্যেককেই তিনি করোনা টেস্ট করার জন্য অনুরোধ করেছেন বলে জানা গেছে।

বস্তুত লকডাউনের পর থেকেই সাধারণ মানুষ গৃহবন্দি হলেও কাজ চালিয়ে গিয়েছেন বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীরা। সেক্ষেত্রে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অনেককে করোনা আক্রান্ত হতে দেখাও গেছে। সেই সঙ্গে সুচিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন অনেকেই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রচারের ভার নিয়েছিলেন এই দেবেন্দ্র ফড়নবিশই। তাই সেক্ষেত্রে তিনি করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ভোটের আগে বিহারে বিজেপির প্রচারে যে কিছুটা হলেও ভাঁটা পড়বে, এমনটাই মনে করছেন অনেকে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!