এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > তীব্র সংক্রমণের আবহে পুরভোট পিছিয়ে দেবার আর্জি রাজ্য বিজেপি নেতার,কতটা কর্ণপাত করলো কমিশন?

তীব্র সংক্রমণের আবহে পুরভোট পিছিয়ে দেবার আর্জি রাজ্য বিজেপি নেতার,কতটা কর্ণপাত করলো কমিশন?


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- দাবানলের মত বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ ১৫ হাজারের গণ্ডি অতিক্রম করেছে। যার মধ্যে ভয়াবহ পরিস্থিতি রয়েছে মহানগরকে ঘিরে। এই পরিস্থিতিতে আগামী ২২ সে জানুয়ারি রাজ্যের ৪ টি পুর নিগমে হতে চলেছে নির্বাচন। এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি জানালেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। তবে, রাজ্য নির্বাচন কমিশন নাছোড়। ভোট পিছিয়ে দিতে ইচ্ছুক নয় নির্বাচন কমিশন।

পুরভোট পিছিয়ে দেবার দাবিতে আদালতে চলছে জনস্বার্থ মামলা। কমিশনের পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়েছে, রাজ্যে লোকাল ট্রেন চলছে, হাটে, বাজারে মানুষ ভিড় করছেন, এই অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে, দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়ে গিয়েছে। এখন ভোট পিছিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু পুরভোট অন্তত এক মাস পিছিয়ে দেয়ার দাবি জানালেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, পঁচিশে ডিসেম্বর থেকে বর্ষশেষের মুখরতা এক চরম দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যবাসীকে পৌঁছে দিয়েছে। সংক্রমণ প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৫০ হাজারেরও বেশি দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়ে যেতে পারে। এই অবস্থায় বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি জানানো হচ্ছে, এই নির্বাচনকে অন্তত এক মাস পিছিয়ে দেয়া হোক।

তিনি আরও জানান, ভোট যদি না পেছানো না যায়, তবে সংক্রমণ রুখে দেয়া সম্ভব নয়। গঙ্গাসাগর মেলাও নিয়ন্ত্রণ করা হোক। গঙ্গাসাগর মেলা অনুষ্ঠিত হলে সংক্রমণ বাড়বে। ধর্মীয় ভাবাবেগ বাদ দিয়ে মেলা নিয়ন্ত্রণ করা হোক। অন্যদিকে, বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে পুরভোট নেওয়া সম্ভব কিনা? সে বিষয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত নিক নির্বাচন কমিশন। সর্বদল বৈঠক ডেকে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হোক।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!