এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বাঘ ‘ভ্যানিশ’ হতেই পদ্মকাঁটা সরিয়ে শাসকদলের প্রচার-আয়োজনের স্বমহিমায় প্রত্যাবর্তন

বাঘ ‘ভ্যানিশ’ হতেই পদ্মকাঁটা সরিয়ে শাসকদলের প্রচার-আয়োজনের স্বমহিমায় প্রত্যাবর্তন

বাঘ ‘ভ্যানিশ’ হতেই পদ্মকাঁটা সরিয়ে শাসকদলের প্রচার-আয়োজনের স্বমহিমায় প্রত্যাবর্তন। এতদিন বাঘ ছিল তাই ভয়ে প্রচারে আসেনি এমনটাই বলছে পরিস্থিতি মেনে নিয়েছেন তৃণমূলের একাংশও।জানা গেছে যে সম্প্রতি পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের জঙ্গল লাগোয়া কিছু এলাকায় বাঘ দেখা যায়।বাঘের ভয়ে গুটিয়ে ছিল বনাঞ্চলের মানুষ।তাদের স্বাভাবিক কাজ যেমন জঙ্গলে কাঠ,পাতা কুড়ানো এগুলো ব্যাহত হচ্ছিলো।বাঘের হানায় জখমও হচ্ছিলো তারা।ওদিকে বনদফতরও বাঘ ধরতে অসমর্থ থাকে।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এই সব নিয়েই ক্ষোভ বাড়তে থাকে স্থানীয়দের। এদিকে স্থানীয় মানুষের ক্ষোভকে কাজে লাগাতে মাঠে নেমে পরে বিজেপি।বাঘের ভয়কে জয় করে তাদের মূল লক্ষ্য ছিল মানুষের মনে জায়গা করা। এদিকে তৃণমূল পড়েছিল আতান্তরে। কেননা তাদের শুধু বাঘের ভয় নয় ভয় ছিল বিজেপির এমনটাই ধারণা রাজনৈতিকমহলের। শাসকদলের দাবি ছিল বাঘকে সামনে রেখে বিজেপি মানুষকে প্রভাবিত করেছে। কিন্তু এদিন তৃণমূলের একাংশও মেনে নিয়েছেন যে তাদের বাঘের ভয়-এর পাশাপাশি বিজেপিরও ভয় ছিল।তৃণমূলের একাংশের দাবি যেখানে বাঘের ভয় ছিল,সেখানে বিজেপিরও ভয় ছিল।হঠাৎ করেই কিছু এলাকায় লাফালাফি শুরু করে দিয়েছিলো বিজেপি!এখন আবার তারা প্রচারে নেমে পড়েছে ফলে এখন আর কোনো ভয় নেই। এদিন বাঘের হানায় জখম হওয়া দুই যুবকের সাথে দেখা করতে যান মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।এদিন অজিতবাবু তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে নতুন বছরের মিষ্টি খাওয়ান।
তবে এলাকায় আর বাঘ নেই দেখে শাসকদল নড়েচড়ে বসেছে আবার।শুরু করেছে ভোট প্রচারের কাজ।স্বস্তির নিঃশ্বাস এখন শাসকশিবিরে। বিজেপির জেলা সভাপতি শমিত দাসের বক্তব্য,” জঙ্গলে বাঘ থাকায় বেশকিছু মানুষ নিশ্চিন্তে ছিলেন না।তবে জঙ্গলে বাঘের থেকে আমাদের প্রচার বেশি ব্যাহত হয়েছে তৃণমূল গুন্ডাদের জন্য।” এ বার আর বাঘ নেই তাই এবার ভোটে কার পাল্লা ভারী হয় তা দেখার।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!