এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > তৃনূলের উন্নয়নের ‘কাউন্টারে’ সেতু ভাঙা কান্ড যেন হাত ছাড়া না হয়- স্পষ্ট নির্দেশ অমিত শাহের

তৃনূলের উন্নয়নের ‘কাউন্টারে’ সেতু ভাঙা কান্ড যেন হাত ছাড়া না হয়- স্পষ্ট নির্দেশ অমিত শাহের


রাজ্যের তৃনমূল সরকারের উন্নয়নের ঝড়ে কার্যত দিশেহারা গেরুয়া শিবির। আন্দোলন, বিক্ষোভ দেখিয়েও বঙ্গ জয়ের সম্ভাবনায় বারবার ভাটা পড়েছে তাঁদের। কিন্তু আর নয়, এবার ব্রিজ ভাঙা কান্ডে কোমর বেধে রাজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গ ব্রিগেডকে আন্দোলনে নামার নির্দেশ দিলেন খোদ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।

আগামী লোকসভা নির্বাচনে তৃনমূলের উন্নয়নের পাল্টা হিসাবে এই ব্রিজ ভাঙা কান্ডকেই যাতে তুলে ধরা যায় সেই ব্যাপারে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তাঁরা। জানা গেছে, আজ থেকে দিল্লিতে বিজেপির দু দিনের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক রয়েছে। সেখানেও এই ব্যাপারেও বাংলার নেতৃত্বদের নির্দেশ দিতে পারেন অমিত শাহ।

শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যেই এই ব্রিজ ভাঙা কান্ডকে নিয়ে যাতে আন্দোলনে নামা যায় তার কারনে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের 14,15 এবং 16 সেপ্টেম্বর রাজ্যে এসে দলীয় নেতাদের সাথে বৈঠক করার কথা রয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক তথা বাংলার ভারপ্রাপ্ত নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়।

পাশাপাশি সেই মাঝেরহাট ব্রিজের উদ্ধারকার্যে কতটা সাহায্য করা যায় সেই ব্যাপারেও আলোচনা শুরু হয়েছে বিজেপির অন্দরে। রাজ্যে এই ব্রিজ ভাঙা কান্ড নিয়ে এদিন বিজেপির কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেন, “গত ছবছরে এই রাজ্যে তিনটি সেতু ভেঙেছে। তাই এই ঘটনা নিয়ে আমরা রাজ্যের বিরুদ্ধে বড়সড় আন্দোলনে নামব। উন্নয়নের নামে এ জিনিস চলতে পারে না।”

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন বিজেপির বাংলার দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত সহনেতা সুরেশ পূজারিও। তিনি বলেন, “আমার পরিবার আমাকে কোলকাতার সেতুগুলিতে উঠতে বারন করেছেন। রাজ্যে সন্ত্রাসের পাশাপাশি এই ব্রিজ ভাঙা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে মানুষ। অবিলম্বে তৃনমূলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হবে।” রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ইস্যুই নেই বিরোধীদের কাছে। তাই এখন এই ব্রিজ ভাঙা কান্ডকেই পাথেয় করে লড়াইয়ে ঝাপাচ্ছে গেরুয়া শিবির। কিন্তু তাতে কতটা ফসল তারা নিজেদের ঘরে তুলতে পারবে সে নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন অনেকেই।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!