এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > তৃণমূলের প্রাক্তন সভাপতি সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে অগ্নিগর্ভ চোপড়া

তৃণমূলের প্রাক্তন সভাপতি সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে অগ্নিগর্ভ চোপড়া


দলীয় সন্ত্রাসের জেরে উত্তপ্ত হলো চোপড়া। জানা যাচ্ছে এই সপ্তাহের শুরুর দিকে একদিন সন্ধ্যায় চোপড়ার ঘিরনীগাও অঞ্চলে তৃণমূল কংগ্রেস ও সিপিএম কংগ্রেস জোট সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনার জেরে তিন জন কংগ্রেস কর্মী আহত হয়। এরপরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এরপর নাকি জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে ব্যাপক লাঠি চার্জ করে বলে অভিযোগ উঠলেও পুলিশ এই কথা অস্বীকার করে।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এদিনের ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দেহে পুলিশ তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি ফজলুল হক সহ পাচঁ জনকে গ্রেপ্তার করে। আর তার প্রতিবাদেই তৃণমূল কংগ্রেস চোপড়ার ৩১ নং জাতীয় সড়ক অবরোধ করে। এই অবরোধের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে, এলাকার সাধারণ মানুষের জনজীবন ব্যাহত হয়। বিক্ষোভরত মানুষজন টায়ার পুড়িয়ে জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বলে জানা গিয়েছে।

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে চোপড়া ব্লক কংগ্রেস সভাপতি অশোক রায় বললেন, এদিন ঘিরনী গাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতে আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে তারা স্মারকলিপি দিতে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা তাদের উপর চড়াও হয়। কিন্তু পুলিশ তাঁদের দলের পাঁচ জনকে ওই ঘটনায় যুক্ত না থাকা সত্ত্বেও গ্রেফতার করেছে। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা জাকির আবেদিন জানালেন পুলিশ তাদের দলের এগারোজন কর্মীকে গ্রেফতার করেছে। সেই কারণেই ঐ ঘটনার প্রতিবাদে এবং ধৃতদের মুক্তির দাবিতে তারা এদিন বিক্ষোভে সামিল হন। জানা যাচ্ছে পররর্তীতে ফজলুল হক সহ দুইজন নেতাকে পুলিশ ছেড়ে দিলে অবরোধ বিক্ষোভ তুলে নেওয়া হয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!