এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > তৃণমূল নেতা খুনে চাপ বাড়াচ্ছে প্রশাসন, গ্রেপ্তার আরও এক বিজেপি নেতা

তৃণমূল নেতা খুনে চাপ বাড়াচ্ছে প্রশাসন, গ্রেপ্তার আরও এক বিজেপি নেতা


প্রথমে সিপিএমের তাপস মল্লিক, পরে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মিঠুন খামরুই আর এবার বিজেপি কর্মী বংশী সিং। ঝাড়গ্রামের তৃনমূল নেতা চন্দন ষড়ঙ্গী খুনে একের পর এক গ্রেপ্তার হচ্ছে বিরোধী দলের কর্মীরা। যার মধ্যে সিংহভাগই বিজেপি কর্মী।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত সোমবার জামবনীর দুবড়ায় দলীয় কাজকর্ম সেরে বাইক নিয়ে যখন ঝাড়গ্রামে নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেও সারারাত বাড়িতে না আসায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় জানানোর পর গত মঙ্গলবার টেঙিয়া এবং কন্যাডুবির মাঝে একটি ধান জমিতে সেই তৃনমূল নেতা চন্দন ষড়ঙ্গীর নলিকাটা দেহ উদ্ধার হয়। আর এরপর থেকেই বিরোধী দলের কর্মীরাই তাঁদের কর্মীদের খুন করেছে বলে অভিযোগ তোলেন শাসকদলের নেতৃত্বরা। যার ফলে একের পর এক গ্রেপ্তার হয় তিন বিরোধী কর্মী।

সূত্রের খবর, শনিবার এই চন্দন ষড়ঙ্গী খুনে ধৃত আরেক বিজেপি কর্মী বংশী সিংকে ঝাড়গ্রাম এসিজেএম আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ঠিক কিসের ভিত্তিতে এই বিজেপি কর্মীকে তৃনমূল নেতা খুনে গ্রেপ্তার করা হল? এ প্রসঙ্গে সরকারি আইনজীবি অনিল মন্ডল বলেন, “খুনে ব্যাবহৃত অস্ত্র এবং চন্দন ষড়ঙ্গী খুশে বাকিদের গ্রেপ্তারের জন্য এই মামলার তদন্তকারী অফিসার আদালতে ধৃতর পুলিশি হেফাজতের আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করে।”

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিকে এই ভাবে পরপর শাসকদলের নেতা খুনে দলীয় কর্মীদের নাম জড়ানোয় প্রবল অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির। অস্বস্তি ঢাকতে এদিন জেলা বিজেপি সভাপতি সুখময় শতপথী বলেন, “নিজেদের গোষ্টীদ্বন্দ্বের জেরেই শাসকদলের ওই কর্মী খুন হয়েছেন। আর সেই ঘটনাকে চাপা দিতেই পুলিশ আমাদের কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে।” সব মিলিয়ে এখন তৃনমূল খুনে শ্রীঘরে এক সিপিএম ও দুই বিজেপি কর্মী।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!