তৃনমূলের শ্রমিক নেতাকে থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ, প্রতিবাদে অবরোধ অনুগামীদের উত্তরবঙ্গ রাজ্য August 3, 2018 বুধবার রাতে তৃনমূলের শ্রমিক নেতাকে থানায় ডাকতেই চরম চাঞ্চল্য সৃষ্টি হল দক্ষিন দিনাজপুরের বালুরঘাটের বাসষ্ট্যান্ড এলাকায়। জানা গেছে, একটি মামলার বিষয়ে খোঁজ নেওয়ার জন্য বালুরঘাটের তৃনমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতা রাকেশ শীলকে থানায় ডাকা হয়। আর এখবর জানাজানি হতেই কেন তাঁদের নেতাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হল সে নিয়ে সেই নেতার অনুগামীরা বালুরঘাট বাসষ্ট্যান্ড অবরোধ করে। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। সেখান থেকেই তাঁদের নেতাকে না ছাড়লে যে এই অবরোধ তোলা হবে না সেই হুশিয়ারিও দেন কর্মীরা। এদিকে এই অবোধের জেরে ষ্ট্যান্ডের সমস্ত বাস আটকে পরে। পরে অবশ্য পুলিশের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করা হলেও সেই পুলিশকে দেখেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তৃনমূল নেতার অনুগামীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসেন বালুলঘাট টাউন তৃনমূলের কার্যকারী সভাপতি দেবাশিস মজুমদার। তাঁর আশ্বাসে অবরোধকারীরা কিছুটা হলেও শান্ত হন। এদিন দেবাশিস মজুমদার বলেন, “শ্রমিকদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারনে তাঁরা রাস্তা অবরোধ করলেও পরে আমরা ঘটনাস্থলে পৌছে তাঁদের অবরোধ তুলে দিই।” তবে রাকেশ শীলকে থানায় ডাকা হয়েছিল কেন এব্যাপারে এদিন ডেপুটি পুলিশ সুপার ধীমান মিত্র বলেন, ” জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। জেরা করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।” অন্যদিকে তাঁকে থানায় ডাকা নিয়ে বালুরঘাটের তৃনমূলের শ্রমিক নেতা রাকেশ শীল বলেন, “আমাকে একটি বিষয়ে জানার জন্য থানায় ডাকা হয়েছিল। পুলিশ যা জানতে চেয়েছে তা বলেছি।” তবে তাঁকে থানায় ডাকার পরেই এভাবে অবরোধ প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য” কে বা কারা অবরোধ করল তা আমার জানা নেই।” সব মিলিয়ে দলের নেতাকে থানায় জিজ্ঞাসিবাদের জন্য নিয়ে যেতেই পথ আটকে প্রতিবাদে বালুরঘাটের শাসকদলের শ্রমিক সংগঠনের কর্মী সমর্থকেরা। আপনার মতামত জানান -