এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > তৃণমূল সাংসদের হাত ধরে বড়সড় ভাঙ্গন গেরুয়া শিবিরে, জেনে নিন বিস্তারিত!

তৃণমূল সাংসদের হাত ধরে বড়সড় ভাঙ্গন গেরুয়া শিবিরে, জেনে নিন বিস্তারিত!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা,আমফান এখন অতীত, বাংলার এখন মেতে 2021 এর বিধানসভা নির্বাচনকে ঘিরে, এমনটাই চোখে পড়ছে রাজ্যের শাসকদল থেকে বিরোধীদের কাজকর্মে। কয়েকদিন করোনা সব আলো কেড়ে নিলেও ফের সামহিমায় উপস্থিত রাজনীতি।

লক্ষ্য একটাই ২০২১ এ বাংলার মসনদ। শাসকদল তৃণমূলের লোকও স্বমহিমায় বাংলার ক্ষমতা নিজেদের হাতে রাখার, আর বিজেপির লক্ষ্য তৃণমূলকে ক্ষমতাচ্যুত করে বাংলা দখল করা। যে কারণে ইতিমধ্যেই রাজ্যের রাজনৈতিক শিবিরগুলি নিজেদের ঘর গোছাতে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করছে বলে জানা যাচ্ছে।

কিন্তু তার সাথেই চলছে অন্যের ঘর ভাঙার খেলা। 2019 এর লোকসভা নির্বাচনের পর থেকে বাংলায় বেশ শক্ত ঘাঁটি তৈরি করে বিরোধী দল বিজেপি। সে সময় রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে পড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীতে আবারও তাঁরা পরিস্থিতি সামলে নিয়ে আপাতত ফ্রন্টফুটে।

ইতিমধ্যে বিজেপি শিবির থেকে সংগঠনকে মজবুত করতে করোনা আবহের মধ্যে ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন অমিত শাহ। অন্যদিকে পিছিয়ে নেই তৃণমূল শিবিরও। একুশের বিধানসভা আবারও নিজেদের দখলে রাখতেই রীতিমতো উঠেপড়ে লেগেছে শাসক শিবির।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

জানা যাচ্ছে, আজ ফের তৃণমূলের ঘর ভাঙলেন, সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।এদিন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন হুগলীর খানাকুলে ২৫০০ হাজার মানুষ। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন শ্রীরামপুরের সাংসদ।

এই দলবদল প্রসঙ্গে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যাঁরা এসেছেন তাঁরা বুঝতে পারছেন যে বিজেপিতে থেকে কিছু হবে না। মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়ের হাত ধরে বাংলার উন্নয়ন হবে। এটা বুঝেই তাঁরা তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন।’

অন্যদিকে বিশেষজ্ঞদের মতে, যেভাবে একের পর এক কর্মী-সমর্থক দলবদল করছে, তা কিন্তু যথেষ্ট চাপ বাড়াচ্ছে গেরুয়া শিবিরের। সামনে 2021 এর বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করেছে গেরুয়া শিবির। কিন্তু তার আগে এ ধরনের ঘটনাকে যদি এখনই আটকানো না যায়, তাহলে কিন্তু বিজেপির সংগঠনে অচিরেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!