এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > “তৃণমূলের লোক ছাড়া কেউ ভোট দিতে যেতে পারবে না। যারা তৃণমূলকে ভোট দেবে না, তারা ঘরে শুয়ে থাকবে।” – দাপুটে তৃণমূল নেতার হুঁশিয়ারি

“তৃণমূলের লোক ছাড়া কেউ ভোট দিতে যেতে পারবে না। যারা তৃণমূলকে ভোট দেবে না, তারা ঘরে শুয়ে থাকবে।” – দাপুটে তৃণমূল নেতার হুঁশিয়ারি

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল সকালে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ১২ টি কোম্পানি এসেছে রাজ্যে। একাধিক জেলায় পৌঁছে গিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিভিন্ন কোম্পানি। কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে নানা জেলাতে। এবার, এই পরিস্থিতিতে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ের দাপুটে তৃণমূল নেতা মুদাস্সর হোসেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তৃণমূলের লোক ছাড়া আর কেউ ভোট দিতে যেতে পারবেন না। তৃণমূলকে যারা ভোট দেবে না, তারা ঘরে শুয়ে থাকবে।

গতকাল ভাঙ্গরে তৃণমূলের এক কর্মীসভা ছিল। এই কর্মীসভায় ভাঙড়ের ভোগালি ২ নম্বর পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান মুদাস্সর হোসেন জানান যে, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের লোক ছাড়া আর কেউ ভোট দিতে যেতে পারবে না। যারা তৃণমূলকে ভোট দেবেন না, তাদেরকে ঘরে শুয়ে থাকতে হবে। কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথ পাহারা দেবে। তৃণমূলের ছেলেরা মাঠে খেলবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

গতকাল তৃণমূলের এই কর্মীসভায় উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলাম। এই সভায় মুদাস্সর হোসেনের এই বিতর্কিত মন্তব্য তীব্র শোরগোল ফেলে দিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তৃণমূল নেতার এই হুমকি প্রসঙ্গে বিজেপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, বিধানসভা নির্বাচন করবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। গত নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি হবে না এই নির্বাচনে।

এদিকে, একাধিক জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ শুরু হয়েছে। আজ হাওড়ার ব্যাঁটরায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ চলে। নরসিংহ দত্ত রোড, পাওয়ার হাউজ, দেশপ্রাণ শাসমল রোড, কালী কুণ্ডু লেনে সিআরপিএফ জওয়ানদের রুটমার্চ চলে। আবার আজ বর্ধমান শহরে সিআরপিএফ জওয়ানদের দেখা গেছে। সেখানে সিআরপিএফ জওয়ানদের সঙ্গে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপার ছিলেন।

গতকাল কেন্দ্রীয় বাহিনীর আগমন সম্পর্কে দমদমের তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেছেন যে, আসুক না, কত বাহিনী আসবে? গত ২০১৬ সালেও কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসে যদি কোন বিশেষ পক্ষ নেয়, তা হলে তাঁরা ছেড়ে দেবেন না। এরজন্য তাঁদের কর্মীরা প্রস্তুত আছেন। আবার, বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল বলেছিলেন যে, কেন্দ্রীয় বাহিনী এলেও খেলা হবে আরও বেশি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!