এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > তৃণমূল নেতার হত্যাকান্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়, 48 ঘন্টার মধ্যে হত্যাকারী পুলিশের হাতে

তৃণমূল নেতার হত্যাকান্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়, 48 ঘন্টার মধ্যে হত্যাকারী পুলিশের হাতে

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃণমূল নেতার হত্যাকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়। সোমবার সন্ধ্যায় পূর্ব বর্ধমানের কাশেমনগর বাজার এলাকায় গুলি করে হত্যা করা হয় এলাকার জনপ্রিয় তৃণমূল নেতা তথা সভাপতি অসীম দাসকে। এই ঘটনায় এলাকায় তুমুল শোরগোল পড়ে যায়। ঘটনা ঘটার 48 ঘণ্টার মধ্যে সিট তৈরি হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয় এবং তারপরেই চাঞ্চল্যকরভাবে আজকে তৃণমূল নেতা হত্যার ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটানা জেরা করার পর দুজনেই তাঁদের দোষ কবুল করেছে বলে জানা যাচ্ছে।

সোমবার সন্ধ্যায় মঙ্গলকোটের কাশেমনগর বাজার থেকে ফেরার সময় রাস্তা আটকে লাখুড়িয়া অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি অসীম দাসকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এলাকার তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই কান্ড করেছে। যদিও নিহতের পরিবারের সন্দেহ, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই খুন হতে হয়েছে জনপ্রিয় তৃণমূল নেতাকে। অন্যদিকে মঙ্গলবার ঘটনাস্থলে এবং এলাকায় তদন্ত চালায় সিআইডির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। আর তারপরেই পাঁচজনকে আটকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

পেশাদার হাতে গুলি চালানো হয়েছে বলে তদন্তে উঠে আসে। আর দীর্ঘ জেরার পর সাবুল শেখ এবং সামু শেখ দুজনকে পুলিশ আটক করে। অন্যদিকে বুধবার বিকেলে নিহত তৃণমূল নেতার বাড়িতে পৌঁছান অনুব্রত মণ্ডল। তিনি আশ্বাস দেন, এই ঘটনার সাথে জড়িত যারা তাঁদেরকে শাস্তি দেওয়া হবে। অনুব্রত মণ্ডলের আশ্বাসের কয়েক ঘন্টার মধ্যেই গ্রেফতার করা হল দুজনকে। দুই ধৃতর একজন কল্যাণপুর এবং অন্যজন কোটালপুর এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

কার্যত এই দুজন কার নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে কিংবা এই হত্যার পেছনে কি উদ্দেশ্য তা নিয়ে চলছে পুলিশি তদন্ত। বৃহস্পতিবার ধৃতদের কাটোয়া মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে। পুলিশ তাঁদেরকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করে আসল রহস্য উদঘাটন করবে বলেই মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে তৃণমূল নেতার হত্যার ঘটনায় দুজন ইতিমধ্যে ধরা পড়ায় কার্যত ঘটনার মোড় অন্যদিকে নেবে বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। সুতরাং আরও জিজ্ঞাসাবাদ চালানোর পর নতুন কোন তথ্য সামনে আসে কিনা, সেটাই এখন দেখার।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!