এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > তৃণমূলকে আটকাতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ গেরুয়া শিবির, দাবী পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর

তৃণমূলকে আটকাতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ গেরুয়া শিবির, দাবী পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একুশের বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের মসনদ দখল করা এই মুহূর্তে অন্যতম চ্যালেঞ্জ বাংলার রাজনৈতিক দলগুলির কাছে। সেক্ষেত্রে শাসক দল যাতে কোনো রকম বাড়তি সুবিধা না পায়, তার জন্য বিরোধীরা ক্রমাগত আবেদন করে চলেছে নির্বাচন কমিশনের কাছে। গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে ইতিমধ্যেই আবেদন করা হয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর এবং দশ দফায় নির্বাচন সম্পন্ন করার। আর এই নিয়েই এবার তীব্র কটাক্ষ ফেটে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। এদিন তীব্র কটাক্ষ করে সুখেন্দু শেখর জানান, 2011 সালে বিজেপি কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে ভোট করেছিল, কিন্তু সেখানেও তাঁরা জিততে পারেনি।

এবারও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। পাশাপাশি তিনি এবারের ভোটে বিজেপির ঝুলিতে যে রসগোল্লা আসবে, সে কথাও বলেন তীব্র কটাক্ষ সহযোগে। বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়নি এখনও। কিন্তু তার আগেই অনুমানের উপর ভিত্তি করে নির্বাচন কমিশনের কাছে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে বিজেপি নেতারা। রাজ্যের অনিয়ম এবং অশান্তি এড়াতে নির্বাচন কমিশনের কাছে দিলীপ ঘোষসহ গেরুয়া শিবিরের অন্যান্যরা আবেদন জানিয়েছেন ইতিমধ্যেই। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি পক্ষপাতদুষ্ট অফিসারদের সরিয়ে দেবার দাবিও জানান তাঁরা। শুক্রবার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে পাশাপাশি বিজেপি এবার দশ দফায় ভোট চেয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল নির্বাচন কমিশন হয়তো সাত দফায় রাজ্যে ভোট অ০রতে চলেছে চলেছে কিন্তু বিজেপির দাবি শাসকদল অশান্তি করবে বলে কোমর বাঁধছে সে কারণে শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য দফায় ভোট হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন এক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসন এবং কমিশনের ওপর চাপ কম থাকবে বলে দাবি করেছে গেরুয়া শিবির নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী 16 ফেব্রুয়ারির পরেই রাজ্যে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। সেক্ষেত্রে খুব সম্ভব, বিহার মডেলেই পশ্চিমবঙ্গের ভোট হতে চলেছে এবার। শোনা যাচ্ছে, করোনার সাবধানতায় ভিড় এড়াতে মনোনয়নপত্র অনলাইনে জমা নেওয়া হবে এ বছর।

এ ব্যাপারে রাজ্যের জেলা শাসকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে কমিশনের তরফ থেকে বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের সরিয়ে দিতে যে উদ্যোগী হয়েছে তা আগেই জানা গেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মুহূর্তে রাজ্যের প্রতিটি দল নির্বাচন কমিশনকে সাথে নিয়ে পাল্লা ভারী করার চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রথম দফায় গেরুয়া শিবির নির্বাচন কমিশনের সাথে আলোচনা চালালেও এরপর বাকি দলগুলিও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাতে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন রাজ্যের কোন দলকে প্রাধান্য দিয়ে আইন তৈরি করবেন, তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছু সময়।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!