এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > “দু-পক্ষই তৃণমূলের” সংঘর্ষের ঘটনায় স্বীকার অনুব্রতর! চাপে ঘাসফুল!

“দু-পক্ষই তৃণমূলের” সংঘর্ষের ঘটনায় স্বীকার অনুব্রতর! চাপে ঘাসফুল!


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- যে বীরভূম জেলা তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত, সেই বীরভূমের দুবরাজপুরে মঙ্গলবার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। যে ঘটনাকে একাংশ তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে দাবি করতে শুরু করে‌। যদিও বা দিনের শেষে দু’পক্ষই তৃণমূল বলে স্বীকার করে নিলেও, এটা গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয় বলে জানিয়ে দিলেন বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তবে দুই পক্ষই যে তৃণমূলের, তা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই তার এই দাবি ঘিরে তৃণমূল নেতৃত্ব যে যথেষ্ট চাপের মুখে পড়ে গেল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যে কারণেই দ্বন্দ্ব হোক না কেন, দু’পক্ষই তৃণমূলের, জেলা সভাপতি জানিয়ে দেওয়ায় সমালোচক মহল যে বাড়তি হাতিয়ার পেয়ে গেল, সেই ব্যাপারে নিশ্চিত বিশেষজ্ঞরা।

সূত্রের খবর, এদিন দুবরাজপুরের এই সংঘর্ষ নিয়ে প্রশ্ন করা হয় বীরভূম জেলা তৃণমূলের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। আর সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “ফুটবল খেলার মাঠ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে গন্ডগোল হয়েছে। এই সমস্যা আজকের নয়। বিএলআরও অফিস থেকে লোকজন মাপজোক করতে গিয়েছিল। তখন গন্ডগোল হয়। তবে দুই পক্ষই তৃণমূলের। কিন্তু এটা সম্পত্তির ব্যাপার। আমাদের কিছু করার নেই। তবুও দেখছি। এর সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একাংশ বলছেন, পরোক্ষে হলেও অনুব্রতবাবুকে স্বীকার করে নিতে হলো যে, দুই পক্ষের মধ্যে গন্ডগোল। আর সেই দুই পক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের। স্বাভাবিক ভাবেই তিনি যতই এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ঘটনা নয় বলে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করুন না কেন, এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলেই দাবি করছেন একাংশ। যার জেরে চাপে পড়ে গিয়েছে ঘাসফুল শিবির। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!