এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > ” উনি উন্নয়নের কথা বলছেন না। ভাঙা পা দেখিয়ে ভোট চাইছেন।” – মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির রাজ্য সভাপতির

” উনি উন্নয়নের কথা বলছেন না। ভাঙা পা দেখিয়ে ভোট চাইছেন।” – মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির রাজ্য সভাপতির


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আজ থেকে শুরু হল বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের প্রথম দিনে ভোট দান করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বাড়ি হল নয়াগ্রাম বিধানসভার অন্তর্গত কুলিয়ান গ্রামে। ভোটদান করার পর বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ কটাক্ষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। দিলীপ ঘোষ জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উন্নয়নের কথা বলছেন না, ভাঙ্গা পা দেখিয়ে ভোট চাইছেন তিনি।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, গত বিধানসভা নির্বাচনে এখানকার ৩০ টি আসনের মধ্যে ২৭ টি আসন তৃণমূল লাভ করেছিল। কিন্তু এখন মুখ্যমন্ত্রী(দিদি)র আত্মবিশ্বাস হারিয়ে গেছে। তাঁর দলের কর্মীরা ময়দানেও নেই। এরপরই তিনি জানালেন যে, এখন আর মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের কথা বলছেন না, ভাঙ্গা পা দেখিয়ে ভোট চাইছেন তিনি। যার অর্থ তিনি ভয় পেয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী হেরে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির বিরুদ্ধে, যারা তৃণমূল ছেড়ে দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে তিনি যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তা বাংলার সংস্কৃতি নয়। এই ভাষা মুখ্যমন্ত্রীর হতাশার বহিঃপ্রকাশ। তিনি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে তার কোন সমবেদনা নেই কারণ মুখ্যমন্ত্রী কখনো সমবেদনা জানান নি। আবার আজ পূর্বেও একবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ।

সেসময় তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, বিভিন্ন স্থানে বারবার গন্ডগোলের খবর সামনে আসছে এ প্রসঙ্গে তিনি তার কি বক্তব্য? এর উত্তরে তিনি জানান, মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে বাইরে বেরিয়ে এসে ভোট দিচ্ছে ,কারো কোন অভিযোগ নেই। আর কিছু লোক রয়েছে, যারা শুধু অভিযোগ করছেন। দেখানোর চেষ্টা করছেন যে, বড় গন্ডগোল হচ্ছে। তাঁরা বলছেন নাকি, বাড়ি গিয়ে হুমকি দেয়া হচ্ছে। তিনি জানান, কেন্দ্রীয় বাহিনী তো আছেই, তাদের কাছে কেন অভিযোগ করা হচ্ছে না, এরকম যদি কিছু হয়ে থাকে?

আবার তৃণমূলের পক্ষ থেকে ইভিএম কারচুপির অভিযোগ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, যারা হারছেন, তাঁরাই এসব করে ভোটকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তিনি জানান, জঙ্গলমহলে তৃণমূল খাতাই খুলতে পারবেনা। আবার শালবনীতে গণমাধ্যমের উপর তৃণমূলের হামলা প্রসঙ্গে তিনি জানালেন যে, গণমাধ্যম, পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনি এখন তৃণমূলের নিশানায়। তৃণমূল বুঝতে পেরেছে, চেনা ছকে ভোটলুটের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে এরা। গালাগালি দেওয়া, হিংসা করা ছাড়া আর কোন রাস্তা তৃণমূলের কাছে নেই।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!