এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > উপ নির্বাচনের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রবল কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের, চাপানউতোর রাজনীতি মহলে

উপ নির্বাচনের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রবল কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের, চাপানউতোর রাজনীতি মহলে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা সংক্রমণ থাকার কোন রাজ্যের সাতটি কেন্দ্রে উপনির্বাচন বাকি পড়ে রয়েছে। সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ কমে আসার পর থেকেই উপনির্বাচনের জন্য বারবার দাবি জানানো হচ্ছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে তাদের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। ৩০সে আগস্ট এর মধ্যে সব তথ্য কমিশনের কাছে পাঠিয়ে দেবেন তাঁরা। রাজ্যের করোনা সংক্রমণ একবারে নিচে নেমে এসেছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত উপ নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা। তিনি জানালেন, পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। নিজের বিধানসভাতে ভোট দেওয়ার অধিকার আছে মানুষের। আর এই ভোট সমস্ত জায়গা জুড়ে হবে না।

এবার উপ নির্বাচনের দাবি ঘিরে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রবল কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। আজ সকালে ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণের সময় গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী থাকার জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই করোনা বাড়লেও উপনির্বাচন চাইছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা মানুষকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছেন। এ কারণে করোনা বাড়লেও তারা নির্বাচনের দাবি করছেন। করোনা বাড়তেই পারে পারে। বিজেপি করোনা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে সারা দেশে প্রতি বুথে দুজনকে নিয়োগ করেছে। চার লক্ষ ভলেন্টিয়ার নিযুক্ত করা হয়েছে। যারা মানুষকে সতর্ক করবেন ও সহযোগিতা করবেন। কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনের জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এভাবেই উপ নির্বাচনের দাবি ঘিরে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রবল কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। প্রসঙ্গত, তৃণমূলের পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছে যে, রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাজ্যের করোনা যদি শুন্যে চলে গিয়ে থাকে। তবে তাদেরকে রাজনৈতিক কর্মসূচি কেন করতে দেয়া হচ্ছে না? লোকাল ট্রেন পরিষেবা কেন চালু করা হচ্ছে না?

অন্যদিকে, গতকাল বিকাশ ভবনের সামনে পাঁচজন শিক্ষিকার বিষ পান সম্পর্কে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, এ রাজ্যের শিক্ষকেরা সবচেয়ে কম বেতন পান। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ডিএ বাড়ানো হয়নি। তারপর অন্যায় ভাবে তাদের বদলি করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদে তারা আন্দোলন করছেন। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললেই তার বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দেয়া হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!