এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে কি বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী? জানুন বিস্তারিত

করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে কি বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী? জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনার বিরুদ্ধে লড়াই কিছুটা শিথিল হতে না হতেই করোনা নতুন স্ট্রেনের আতঙ্ক তৈরি করেছে। সেখানে ইতিমধ্যেই কলকাতা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে করোনার নতুন স্ট্রেন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তাই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যদিও ভারতে এর প্রভাব খুব বেশি হয়নি এখনও, তবে জানা গেছে, এই নতুন ধারার করোনা ভাইরাস ব্রিটেনে সবচেয়ে বেশি থাবা বসিয়েছে।

অন্যদিকে, করোনা ভাইরাসের নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভ্যাকসিন যে অনেকাংশে সাহায্য করবে সেকথাও জানান হয়েছে। সেখানে ভ্যাকসিন নিয়ে সম্প্রতি বৈঠক করেন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সেখান বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তৈরি বিশেষজ্ঞ কমিটি জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিনকে অনুমতি দেয়।

অক্সফোর্ড -অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিন ভারতে প্রস্তুত করছে সিরাম ইনস্টিটিউট। সিরাম ইনস্টিটিউট এর তৈরি এই ভ্যাকসিন “কোভিসিল্ড” নামেই ভারতের বাজারে আসবে বলে জানা গেছে। সিরাম ইনস্টিটিউট এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা ভ্যাকসিনের জন্য ভারতকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে। সেখানে আজ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষবর্ধন জানিয়েছেন, যে সারা দেশব্যাপী বিনামূল্যে করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে, সম্প্রতি ভারত সরকারের কোভিড টাস্কফোর্সের প্রধান, একটি সাংবাদিক সম্মেলনে জানান যে, প্রথম দফার যে ৩০ কোটি ভ্যাকসিন দেওয়া হবে সেই ভ্যাকসিনগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে বিনামূল্যে দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে তিনি এই দিন টুইট করে সাধারণ মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন সম্পর্কে কোনো গুজবে কান দিতে নিষেধ করেন।

এদিন তিনি আরও বলেন যে, পোলিও টিকাকরণের শুরুর দিকেও ভ্যাকসিন নিয়ে দ্বিধা সৃষ্টি হলেও, সেই টিকাকরণ সাফল্য অর্জন করেছে। তাই করোনা ভ্যাকসিনের সুরক্ষা, কার্যকারীতা বিষয়ে কোনো ভুল তথ্যের দিকে নজর দিতে নিষেধ করেছেন তিনি। তবে কাল তিনি বলেন, ভারতের ইনোকুলেশন ড্রাইভে প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন বিতরণের ক্ষেত্রে যাদের অগ্রাধিকার আছে, তাদের বিনামূল্যে ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হবে।

এদের মধ্যে এক কোটি স্বাস্থ্যকর্মী এবং দুকোটি ফ্রন্টলাইন কর্মী রয়েছে। তবে সেখানে জুলাই মাসের ২য় পর্যায়ে আরও ২২ কোটি চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ করা হবে। আর সেক্ষেত্রে করোনা ভাইরাস রোধে কোনও ভ্যাকসিন অনুমোদনের আগে সরকার কোনও বিষয় নিয়ে আপস করবে না বলেও জানান তিনি। সেইসঙ্গে শনিবার ভ্যাকসিন বন্টনের প্রক্রিয়া পর্যালোচনা করতে তিনি রাজধানীর জিটিবি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন বলেও জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!