এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > ভ্যাকসিন নিয়ে আশার বার্তা শোনাতে দেখা গেল আইসিএমআরকে। জানুন বিস্তারিত

ভ্যাকসিন নিয়ে আশার বার্তা শোনাতে দেখা গেল আইসিএমআরকে। জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- দেশে করোনার ভ্যাকসিন ট্রায়ালের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই এগিয়ে রয়েছে সেরাম ইনস্টিটিউট ও ভারত বায়োটেক এই সংস্থা দুটি। এদের মধ্যে থেকে বায়োটেকের তরফে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে করোনা ভ্যাকসিন ভারতের বাজারে চলে আসবে।

সেইমতো প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল বলেও জানা গেছে। সেখানে দেশের ৩০ কোটি মানুষকে এই ভ্যাকসিন দেওয়ার গাইডলাইন তৈরি করতে দেখা গিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে। তাদের মধ্যে থেকে চারটি ক্যাটাগরি ভাগ করে তাদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা জানানো হয়। তবে সেই সঙ্গে এই চূড়ান্ত পর্বের ট্রায়ালের ক্ষেত্রে ড্রাগ কন্ট্রোলের অনুমতি প্রয়োজন ছিল, সে কথাও জানিয়েছিল এই সংস্থাটি।

তবে সেই অনুমতি পেতে দেরি হওয়ায় তার বন্টন এবং সংরক্ষণ বিষয়ে দেরি হয় বলে জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেইসঙ্গে জানা গিয়েছিল, ভ্যাকসিন ট্রায়ালের তৃতীয় পর্বে ২৮ হাজার ৫০০ জন স্বেচ্ছাসেবককে টিকার ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে দিল্লি, মুম্বই, পাটনা, লখনৌ সহ দেশের ১০ রাজ্যের ১৯টি শহরে টিকার ক্লিনিকাল ট্রায়াল চলছে বলে জানান হয়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল রিপোর্ট দেখেই এরপর ভ্যাকসিন উত্‍পাদন শুরু হয়ে যাবে বলেও জানান হয়েছে। ফলত আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মধ্যেই টিকার পর্যাপ্ত ডোজ বাজারে চলে আসবে বলে জানা যায়। সেইসঙ্গে ভারত বায়োটেকের তরফে জানা গেছে, কেন্দ্রের গাইডলাইন মেনে ভ্যাকসিন ট্রায়ালের তৃতীয় পর্বে অ্যাসিম্পটোমেটিক বা উপসর্গহীন রোগীদের উপর টিকার ডোজের পরীক্ষা হবে।

এক্ষেত্রে ইমিউনোজেনিসিটি ডেটা অর্থাত্‍ টিকার ডোজে নির্দিষ্ট দিনের ব্যবধানে কতটা রোগ প্রতিরোধ শক্তি তৈরি হয়েছে তার তথ্য জমা করতে হবে। আর এরই মধ্যে কোভ্যাক্সিন টিকার তৃতীয় তথা চূড়ান্ত পর্বের ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু করল ভারত বায়োটেক ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ। আর জানা গেছে, এই টিকার পরীক্ষার জন্য চিকিত্‍সক, আইনজীবী, সমাজকর্মী থেকে সমাজের সব পেশার মানুষজনকেই এগিয়ে আসতে আবেদন করা হয়েছে।

আর এক্ষেত্রে তাই আলিগড় মুসলিম বিদ্যালয়ের জেএন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে টিকার তৃতীয় স্তরের ট্রায়াল আজ থেকেই শুরু হচ্ছে। সেখানে স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে প্রথম নাম দিতে দেখা গেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তারিক মনসুরকে। এদিন উপাচার্য নিজেই টুইট করে জানিয়েছেন, বিজ্ঞানের গবেষণায় সমাজের সব স্তরের মানুষকে এগিয়ে আনার জন্যই তিনি এই উদ্যোগ নিয়েছেন। সেইসঙ্গে টিকার ট্রায়ালে অংশ নিতে আরও বেশি মানুষকে এগিয়ে আসার আবেদনও করতে দেখা গেছে তাঁকে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!