এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > ভারত সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য পেশ, ব্যাপক চাপে পড়ে গেল টুইটার কর্তৃপক্ষ!

ভারত সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য পেশ, ব্যাপক চাপে পড়ে গেল টুইটার কর্তৃপক্ষ!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  এবার ভারতবর্ষ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য দেওয়ার অভিযোগ উঠল টুইটারের বিরুদ্ধে। যেখানে জম্মু, কাশ্মীর এবং লাদাখকে অন্য দেশ বলে অভিহিত করে ভারতের মানচিত্রে সম্পর্কে একটি ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে টুইটারের ওয়েবসাইটে। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় ট্যুইটার প্রধানের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

যেভাবে টুইটারের পক্ষ থেকে ভারতের মানচিত্র সম্পর্কে এক ভিন্ন ছবি সামনে আনা হয়েছে, তাতে ভারতের ঐক্যবদ্ধ রুপ সম্পর্কে ভুল বার্তা দিয়েছে। জম্মু, কাশ্মীর এবং লাদাখ সম্পর্কে টুইটারের পক্ষ থেকে অন্য দেশ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। যার ফলে অখন্ড ভারতবর্ষ সম্পর্কে ভিন্ন চেহারা সামনে এসেছে। আর এই বিরুদ্ধেই এবার সেই টুইটার কর্তৃপক্ষের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।

সূত্রের খবর, এদিন টুইটার প্রধানের বিরুদ্ধে উত্তরপ্রদেশে পুলিশের পক্ষ থেকে একটি এফআইআর দায়ের করা হয়। জানা গেছে, বজরং দলের নেতা প্রবীণ ভাটি এই ব্যাপারে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই এফআইআর দায়ের করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। এদিন এই প্রসঙ্গে প্রবীণ ভাটি বলেন, “এই রাষ্ট্রদ্রোহের কাজ ইচ্ছাকৃত করা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একাংশ বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে টুইটার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক নেই ভারত সরকারের। আর তার মধ্যেই এই ধরনের ঘটনা টুইটার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে আরও প্রশ্নচিহ্নের মুখে ফেলে দিল বলেই দাবি একাংশের। পর্যবেক্ষকদের মতে, যে কোনো দেশের ঐক্যবদ্ধ রুপ সম্পর্কে যদি ভুল বার্তা জনসমক্ষে আসে, তাহলে তা নিঃসন্দেহে সেই দেশের পক্ষে অস্বস্তিকর। এক্ষেত্রে টুইটার কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ভারতের মানচিত্রে কেন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে রাখা হল না, তা নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন তৈরি হয়েছিল।

আর এবার সেই বিকৃত মানচিত্রের অভিযোগ তুলে টুইটার প্রধানের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এফআইআর দায়ের করা হল। যার ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে টুইটার কর্তৃপক্ষের দূরত্ব তৈরি হওয়ার মাঝেই উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে টুইটার প্রধানের বিরুদ্ধে এফআইআর কিছুটা হলেও উজ্জীবিত করল কেন্দ্রীয় সরকারকে। পাশাপাশি এই ঘটনায় যথেষ্ট চাপে পড়ে গেল টুইটার কর্তৃপক্ষ। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!