এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > গন্ডগোল থামাতে গিয়ে বেধড়ক মার খেলেন ভিলেজ পুলিশ; কড়া পদক্ষেপ প্রশাসনের

গন্ডগোল থামাতে গিয়ে বেধড়ক মার খেলেন ভিলেজ পুলিশ; কড়া পদক্ষেপ প্রশাসনের


এবার রক্ষকদের ওপরই আঘাতের ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল মাধবডিহি থানার পাষণ্ডা গ্রামে। সূত্রের খবর গন্ডগোল থামাতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হাতে জখম হতে হলো ভিলেজ পুলিশ দেবগোপাল গরাইকে। কিন্তু হঠাৎ কেন মারের সম্মুখীন হলেন এই ভিলেজ পুলিশ?

সূত্রের খবর গত শুক্রবার দশমীর বিসর্জন উপলক্ষে এই পাষণ্ডা গ্রামের পঞ্চগ্রাম সার্বজনীন দূর্গা পূজা কমিটির পক্ষ থেকে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। উপযুক্ত সময়েই আয়োজকরা অনুষ্ঠান শেষ করে দিলে দর্শকদের পক্ষ থেকে দাবি ওঠে আরো বেশ কিছুক্ষন এই অনুষ্ঠান চালানোর। যদিও এটিতে তীব্র আপত্তি জানায় সেই আয়োজক এবং কর্তৃপক্ষরা। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই দর্শকদের বোঝাতে ভিলেজ পুলিশ দেব গোপাল গরাই সেখানে উপস্থিত হলে দর্শকদের পক্ষ থেকে রড; টাঙ্গি নিয়ে হামলা চালানো হয় সেই পুজো প্যান্ডেলের উপরে।

আর এরপরই পরিস্থিতি সামলাতে সেই ঘটনাস্থলে আরও পুলিশ এলে দর্শকরা আরো উত্তেজিত হয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত পুলিশকর্মীদের ঢিল ছোড়ার পাশাপাশি দুর্গা প্রতিমা ভাঙ্গার অভিযোগ ওঠে সেই দর্শকদের বিরুদ্ধে। আর এর পরই উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে এসডিপিও ও সার্কেল ইনস্পেক্টরের বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয়।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো  করুন এই লিঙ্কেখবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক

সূত্রের খবর এই গণ্ডগোলের ঘটনায় এবং পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে ইতিমধ্যেই 27 জনকে গ্রেপ্তার করেছে প্রশাসন। জানা গেছে ধৃতদের প্রত্যেকেরই বাড়ি মাধবডিহি থানার পাষণ্ডা; ভরপুর; গোপালপুর এবং চাবুকপুর এলাকায়। শনিবার ধৃতদের বর্ধমান আদালতে পেশ করা হলে আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের প্রত্যেককে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন ভারপ্রাপ্ত সিজেএম মনিকা চট্টোপাধ্যায় সাহা। সব মিলিয়ে এবার প্রশাসনের ওপর আক্রমণ নেমে আসায় ভরা পদক্ষেপ নিল সেই প্রশাসনই।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!