এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > একুশের যুদ্ধে তৃণমূলকে রিঙয়ের বাইরে ছুঁড়ে ফেলতে নতুন স্লোগান পেয়ে গেল বিজেপি? জানুন বিস্তারিত

একুশের যুদ্ধে তৃণমূলকে রিঙয়ের বাইরে ছুঁড়ে ফেলতে নতুন স্লোগান পেয়ে গেল বিজেপি? জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সন্ত্রাস, দুর্নীতি এই সমস্ত বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে এমনিতেই সরব হচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টি। ময়দানে নেমে এই সমস্ত বিষয়ে তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নানা স্লোগান দিয়ে পেজ তৈরি করে শাসকদলের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিচ্ছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যেই “আর নয় মমতা” সহ একাধিক স্লোগানের মধ্য দিয়ে তৃণমূলকে কোণঠাসা করেছে তারা।

আর এবার “বাংলার লজ্জা মমতা” দিয়ে বিজেপি নেতা কর্মীরা তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হতে শুরু করলেন। জানা গেছে, এখন বিজেপির প্রায় সমস্ত স্তরের নেতারাই নতুন হ্যাশট্যাগ “বাংলার লজ্জা মমতাকে” হাতিয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হচ্ছেন। যেখানে কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার লজ্জা, তার ব্যাপারে তথ্য তুলে ধরছেন বিজেপি নেতারা। আর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির পক্ষ থেকে এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে তৃণমূলকে ব্যাপকভাবে কোণঠাসা করা হচ্ছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জানা গেছে, বিজেপির পক্ষ থেকে “বাংলার লজ্জা মমতা” এই হ্যাশট্যাগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করা হচ্ছে, মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আমলে বাংলার আইন শৃঙ্খলা, শিক্ষা-সংস্কৃতি, কর্মসংস্থান, পশ্চিমবঙ্গবাসীর জীবন-যাপনের মান সবেতেই অবনতি ঘটেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার লজ্জা। এদিন এই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু বলেন, “বাংলার যুব সমাজকে চাকরি দিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ব্যর্থ। মমতা সরকার শিল্পপতিদের বাংলামুখী করতে ব্যর্থ। তাই তিনি বাংলা লজ্জা। বাংলায় এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী প্রয়োজন, যিনি ভবিষ্যতের কথা ভেবে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেবেন।”

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছুদিন আগেই প্রশান্ত কিশোরের পরিকল্পনামাফিক তৃণমূলের তরফে “বাংলার গর্ব মমতা” বলে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। যার ফলে বিরোধীরা প্রশ্ন তোলে, বাংলার গর্ব বাংলার মনীষীরা। এক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম দিয়ে সেই মনীষীদের কলঙ্কিত করা হচ্ছে। আর এবার বিজেপি তৃণমূলকে চাপে ফেলতেই “বাংলার গর্ব মমতার” পাল্টা “বাংলার লজ্জা মমতা” নাম দিয়ে শাসক দলকে ব্যাপকভাবে চাপে ফেলে দেওয়া হলো বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। এখন “বাংলার গর্ব মমতা” বনাম “বাংলার লজ্জা মমতা” প্রতিযোগিতায় শেষ পর্যন্ত কারা জয়লাভ করে, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!