এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > যেসব তিথিতে যা খেতে নেই! অযথা ভাগ্যদোষ টেনে আনার আগে জেনে নিয়ে হয়ে যান সাবধান

যেসব তিথিতে যা খেতে নেই! অযথা ভাগ্যদোষ টেনে আনার আগে জেনে নিয়ে হয়ে যান সাবধান


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – প্রাচীনকালে জানা যায় সম্রাট অশোক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহন করার পরে, তাঁর প্রস্তর প্রসস্তিতে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর রাজ্যের কোন প্রাণীকে হত্যা করা যাবে না বা কোন দিন কোন নিয়ম মেনে খেতে হবে। দেশে থাকতে গেলে যা সরকারি ভাবে মেনে চলতে হতো প্রতিটি মানুষকে।

তবে বর্তমানে কি খেতে হবে আর কি খেতে হবে না সে বিষয়ে আমরা খুব কম খেয়াল রাখি। ব্যস্ত জীবনে হাতের কাছে যা পাওয়া যায় তাতেই পেট ভরাতে চাই। যেখানে করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের দরকার অনেক বেশি খাদ্যসচেতনতা’ এবং সুআহার গ্রহণ করা। সেখানে হয় সারাদিন অনলাইনে কাজ করতে কিংবা বাড়িতে কাজ করেই কাটিয়ে দিচ্ছি অনেকটা সময়।

কিন্তু জানেন কি আমাদের জীবনে এই খাদ্যাভাসের নানা প্রয়োজনীয়তা আছে। বিশেষ করে আমাদের শরীরের সঙ্গে পেটের একটা যোগসূত্র আছে। কথায় বলে যা পেটে সয় তাই খাওয়া উচিত। কিন্তু আজকালকার দিনে আমরা সত্যিই কি পেটের যত্ন নিতে পারি? আমাদের শাস্ত্রে কিন্তু খাবার সম্পর্কিত অনেক নিদান আছে। যা কিনা আমাদের মেনে চলা উচিত। এতে শুধু পেট নয় ভাগ্যও সুপ্রসন্ন হবে। তবে তা যদি না জানেন আসুন জেনে নিই-

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জ্যোতিষ মতে বলে তৃতীয়া তে পটল খেলে নাকি শত্রু বৃদ্ধি হয়। আবার চতুর্থীতে মুলো খেলে মনে করা হয় ধনের নাশ হয়। পঞ্চমীতে বেল খেলে কলঙ্ক বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার প্রতিপদে চাল কুমড়ো খেলেও অর্থক্ষতি হতে পারে। ষষ্ঠীতে নিম পাতা খেলে সন্তানের ভাগ্য খারাপ হয়। অষ্টমীতে নারকেল খেলে মূর্খতা বৃদ্ধি হয় এমন অনেক নিদান আছে হিন্দুশাস্ত্রে। এছাড়া দশমীতে কলমি শাক খেলে গোহত্যা সমতুল্য পাপ হয় এবং একাদশীতে সিম খেলে পাপ জন্মায় এমন কথাও জানা যায়।

করোনা পরিস্থিতিতে আজ আমরা সচেতন হয়েছি। তবে হাত পা ধুয়ে পরিষ্কার স্থানে বসে শান্তি মনে আহার করার রীতি কিন্তু আজকালকার নয়। প্রাচীনকাল থেকেই এই রীতি চলে আসছে। শুধু তাই নয় ভিজে কাপড়ে, ভিজে মাথায় বা বাইরের জামা কাপড় পরে খাবার খাওয়ার নিয়ম কিন্তু শাস্ত্রে নেই। শাস্ত্র মতে খাবার আগে উচ্ছিষ্ট পড়ে থাকা কোন খাবার খাওয়া উচিত নয়। খেতে দেওয়া জল, ক্ষীর, দই, মধু, দুধ এগুলি নিজের নিজের মত আলাদা করে খাওয়া উচিত।

খাবার প্রথমে তেতো দিয়ে শুরু করে এবং পরে মিষ্টি দিয়েই খাবার শেষ করা উচিত। শুধু তাই নয় কোনো দেবতা স্থানে, শুয়ে থাকা অবস্থায়, দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় কিংবা কোথাও হাঁটতে-হাঁটতে খাবার খাওয়া উচিত নয়। অনেকে বলেন সমস্ত সময় পূর্ব দিকে কিংবা পশ্চিম দিকে মুখ রেখে খাবার গ্রহণ করা উচিত। তবে আপনিও যদি চান মেনে চলতে পারেন এই উপায়গুলি। হয়ত ভাগ্য দেবতা প্রসন্ন হলেও হতে পারেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!