কর্ণাটক কাণ্ডে নয়া মোড়! নতুন ‘ছুতো’ পেয়ে আজও কি আস্থাভোট এড়িয়ে যাবে কুমারস্বামী সরকার? জাতীয় July 23, 2019 শেষ হইয়াও, হচ্ছে না শেষ! কর্ণাটক বিধানসভায় হয়ে চলা উচ্চগ্রামের রাজনৈতিক নাটক নিয়ে এই কথাই বলা যায়। বিরোধী বিজেপি সেখানে যে কোনো মূল্যে জট তাড়াতাড়ি সম্ভব আস্থাভোট করতে চাইছে, আর জোট সরকার চাইছে যে কোন মূল্যে সেই আস্থাভোট যতটা সম্ভব দেরি করে এড়িয়ে যাওয়ার। দু শিবিরের এই দুই মনোভাবেই স্পষ্ট, কর্নাটকে সরকার চালানোর মত সংখ্যা নেই জেডিএস-কংগ্রেস সরকারের হাতে। যে কোন মুহূর্তে কর্ণাটক বিধানসভার রঙ গেরুয়া হয়ে যাওয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। সুপ্রিম কোর্টে অনেক চেষ্টা করেও, রায় নিজেদের পক্ষে নিয়ে না আসতে পেরে – অবশেষে গত ১২ ই জুলাই কুমারস্বামী সরকার বিধানসভায় আস্থাভোটে সম্মুখীন হবে বলে জানায়। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কিন্তু, তারপর রোজই আস্থাভোটের জন্য ‘ডেডলাইন’ দেওয়া হলেও, রোজই কোনো না কোনো ‘অজুহাতে’ বিধানসভা মুলতুবি করিয়ে পরের দিনের ডেডলাইন নিয়ে নিচ্ছেন জোটের সদস্যরা। ফলে অভিযোগ উঠেছে, স্পিকারের পদে বসেও দলীয় রাজনীতির উর্ধে উঠতে পারেননি কংগ্রেস বিধায়ক রমেশ কুমার। এদিকে, আজ সন্ধ্যে ৬ টায় আস্থাভোট হওয়ার কথা থাকলেও, আবারো নতুন ‘ছুতো’ পেয়ে গেছেন জেডিএস-কংগ্রেস বিধায়করা। গতকাল, আস্থাভোট হওয়ার কথা থাকলেও, জোটের সদস্যরা জানান, আজ সুপ্রিম কোর্টে বিদ্রোহী বিধায়কদের নিয়ে একটি মামলার শুনানি আছে, সেই শুনানির শেষে হোক আস্থাভোট। স্পিকার সেকথা মেনে নেন, এদিকে আজ সুপ্রিম কোর্টে সেই মামলার শুনানি আবার আগামীকালের জন্য নির্ধারিত হয়েছে। ফলে, আজও আবার সেই একই যুক্তিতে আগামীকাল পর্যন্ত আস্থাভোট পিছিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনায় জেডিএস-কংগ্রেস বিধায়করা। স্পিকার তা মেনে নেন কিনা এখন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে। আপনার মতামত জানান -