আজই কি কর্নাটকে জেডিএস-কংগ্রেস সরকারের শেষ দিন? ১১ বিধায়কের দল ছাড়া নিয়ে জল্পনা চরমে জাতীয় January 16, 2019 কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচনে একক বৃহত্তম দল হয়েও সরকার গঠন করতে পারেনি বিজেপি। ২২৪ আসনের এই বিধানসভায় সরকার গড়তে লাগে ১১৩ বিধায়কের সমর্থন, কিন্তু বিজেপির দৌড় থেমে যায় ১০৪-এই। যদিও একক বৃহত্তম দল হিসাবে বিজেপিকেই সরকার গড়ার আহ্বান জানান রাজ্যপাল, কিন্তু এই নিয়ে কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টে যায়। ফলে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ে সরকার গড়ার পরের দিনই বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমান দিতে ব্যর্থ হয়ে পদত্যাগ করেন ইয়েদুরাপ্পা। কর্নাটকে থার্ড-বয় হয়েও কংগ্রেসের সমর্থনে সরকার গঠন করেন কুমারস্বামী। কিন্তু, তারপর থেকেই সঙ্কটে ভুগছে সরকার। কেননা, কংগ্রেসে বা জেডিএস বারবার অভিযোগ তুলছে তাদের বিধায়কদের ভাঙিয়ে নিতে চাইছে বিজেপি। যদিও বিজেপি এই অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছে। কিন্তু, বিজেপির কিছু শীর্ষনেতার কথায় স্পষ্ট জল্পনাটা অমূলক নয়। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এর মধ্যেই দুজন নির্দল বিধায়ক সরকার পক্ষ ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে ভিড়েছেন। ফলে, জেডিএস-কংগ্রেস জোটের হাতে আপাতত ১১৭ জন বিধায়ক রয়েছেন। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের অন্তত ১১ জন বিধায়ককে ভাঙানোর চেষ্টায় আছে বিজেপি। ফলে, কংগ্রেস বিধায়কদের আপাতত মুম্বইয়ের এক অভিজাত হোটেলে রাখা হয়েছে। এমনকি কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছে অন্তত ৪ জন বিজেপি বিধায়ক তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে। সূত্রের খবর, জেডিএস-কংগ্রেস জোট সরকার অস্বস্তিতে পড়লে ওই ৪ বিজেপি বিধায়ককে মন্ত্রীত্ব দিয়ে সরকার টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হবে। ফলে বিজেপি বিধায়কদের গুরগাঁওয়ের হোটেলে রাখা হয়েছে। এদিকে, কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীর দাবি, তাঁর সরকারের কোনো সঙ্কট নেই – সকল বিধায়কদের সাথেই তাঁর যোগাযোগ আছে। যদিও, লোকসভার আগে দক্ষিণের এই রাজ্যে পালাবদল নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে উঠেছে। আপনার মতামত জানান -