Site icon প্রিয় বন্ধু মিডিয়া

SIR এর বিরুদ্ধে পথে নামছে তৃণমূল! পাল্টা প্রশ্নে ঘুম ওড়ালেন মিঠুন চক্রবর্তী!

 

 

 

 

প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট-
এসআইআরের আতঙ্ক তৃণমূলের মধ্যে এতটাই গ্রাস করেছে যে, তারা প্রথম থেকেই এর বিরোধিতা করতে শুরু করেছে। আর এসআইআর প্রক্রিয়ার মূল পর্ব যেদিন থেকে শুরু হবে, অর্থাৎ আগামী ৪ তারিখ থেকে বিএলওরা যেদিন বাড়ি বাড়ি যাওয়া শুরু করবেন, ঠিক সেই দিনকেই বেছে নিয়ে এই এসআইআরের বিরুদ্ধে পথে নামছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় একটি মেগা মিছিল করবেন বলেই খবর। তবে সকলের মধ্যে একটাই প্রশ্ন যে, কেন এই এসআইআরের বিরোধিতা করে পথে নামতে হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বকে? তাহলে কি তারা চাইছেন না, পশ্চিমবঙ্গে যে সমস্ত অবৈধ ভোটার রয়েছে, তাদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাক? তাহলে কি বিজেপির অভিযোগ সত্যি যে, এই অবৈধ ভোটারদের কাজে লাগিয়েই এতদিন তৃণমূল নিজেদের ভোটব্যাঙ্ককে শক্তিশালী করেছে, তাই তাদের নাম বাদ যাওয়ার আতঙ্কেই কি তারা এসআইআরের বিরোধিতা করছে? এই সমস্ত প্রশ্ন যখন বিভিন্ন মহলে উঠছে, ঠিক তখনই তৃণমূলের দিকেই পাল্টা বড় প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী।

প্রসঙ্গত, এসআইআরের আতঙ্কে তৃণমূল এতটাই ভীত, সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে যে, এসআইআর ঘোষনা হওয়ার অনেক আগে থেকেই তাদের বিভিন্ন নেতারা বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন। কেউ রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার কথা বলছেন, কেউ আবার বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখার নিদান দিয়েছেন। আর এসআইআর ঘোষণা হয়ে যাওয়ার পর তৃণমূলের আতঙ্ক যে আরও বেড়েছে, তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। আর এসআইআর প্রক্রিয়াকে যখন কোনোভাবেই আটকানো গেল না, তখন তৃণমূল কংগ্রেস এবার রাস্তায় নামতে চলেছে। তবে কাদের জন্য তারা রাস্তায় নামছে, অভারতীয়দের বাঁচানোই কি তাদের একমাত্র লক্ষ্য, এবার তা নিয়েই তৃণমূলের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী।

এদিন এসআইআরের বিরোধিতায় তৃণমূল রাস্তায় নামছে, এই বিষয়ে মিঠুন চক্রবর্তীকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। আর সেই প্রশ্নের উত্তরে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “কে কি নামবে, আমি তো সেটা বলতে পারব না। কিন্তু আমি জানতে চাই কেন? কার জন্য বিরোধিতা করছে? কারণ কোথাও তো বলেনি নির্বাচন কমিশন যে, হিন্দুদের ভোট দিতে দেওয়া হবে না, ভারতীয় মুসলিমদের ভোট দিতে দেওয়া হবে না। তাহলে কিসের জন্য নামছেন? অভারতীয়দের জন্য? যারা ভারতীয় নয়, তাদের জন্য পথে নামছেন? তাদের জন্য যদি পথে নামেন, তাহলে সেটা আপনাদের ব্যাপার।”

২ SIR এর বিরুদ্ধে পথে নামছে তৃণমূল! পাল্টা প্রশ্নে ঘুম ওড়ালেন মিঠুন চক্রবর্তী!

 

 

 

প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট-
এসআইআরের আতঙ্ক তৃণমূলের মধ্যে এতটাই গ্রাস করেছে যে, তারা প্রথম থেকেই এর বিরোধিতা করতে শুরু করেছে। আর এসআইআর প্রক্রিয়ার মূল পর্ব যেদিন থেকে শুরু হবে, অর্থাৎ আগামী ৪ তারিখ থেকে বিএলওরা যেদিন বাড়ি বাড়ি যাওয়া শুরু করবেন, ঠিক সেই দিনকেই বেছে নিয়ে এই এসআইআরের বিরুদ্ধে পথে নামছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় একটি মেগা মিছিল করবেন বলেই খবর। তবে সকলের মধ্যে একটাই প্রশ্ন যে, কেন এই এসআইআরের বিরোধিতা করে পথে নামতে হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বকে? তাহলে কি তারা চাইছেন না, পশ্চিমবঙ্গে যে সমস্ত অবৈধ ভোটার রয়েছে, তাদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাক? তাহলে কি বিজেপির অভিযোগ সত্যি যে, এই অবৈধ ভোটারদের কাজে লাগিয়েই এতদিন তৃণমূল নিজেদের ভোটব্যাঙ্ককে শক্তিশালী করেছে, তাই তাদের নাম বাদ যাওয়ার আতঙ্কেই কি তারা এসআইআরের বিরোধিতা করছে? এই সমস্ত প্রশ্ন যখন বিভিন্ন মহলে উঠছে, ঠিক তখনই তৃণমূলের দিকেই পাল্টা বড় প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী।

 

 

 

প্রসঙ্গত, এসআইআরের আতঙ্কে তৃণমূল এতটাই ভীত, সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে যে, এসআইআর ঘোষনা হওয়ার অনেক আগে থেকেই তাদের বিভিন্ন নেতারা বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন। কেউ রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার কথা বলছেন, কেউ আবার বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখার নিদান দিয়েছেন। আর এসআইআর ঘোষণা হয়ে যাওয়ার পর তৃণমূলের আতঙ্ক যে আরও বেড়েছে, তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। আর এসআইআর প্রক্রিয়াকে যখন কোনোভাবেই আটকানো গেল না, তখন তৃণমূল কংগ্রেস এবার রাস্তায় নামতে চলেছে। তবে কাদের জন্য তারা রাস্তায় নামছে, অভারতীয়দের বাঁচানোই কি তাদের একমাত্র লক্ষ্য, এবার তা নিয়েই তৃণমূলের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী।

 

 

এদিন এসআইআরের বিরোধিতায় তৃণমূল রাস্তায় নামছে, এই বিষয়ে মিঠুন চক্রবর্তীকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। আর সেই প্রশ্নের উত্তরে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “কে কি নামবে, আমি তো সেটা বলতে পারব না। কিন্তু আমি জানতে চাই কেন? কার জন্য বিরোধিতা করছে? কারণ কোথাও তো বলেনি নির্বাচন কমিশন যে, হিন্দুদের ভোট দিতে দেওয়া হবে না, ভারতীয় মুসলিমদের ভোট দিতে দেওয়া হবে না। তাহলে কিসের জন্য নামছেন? অভারতীয়দের জন্য? যারা ভারতীয় নয়, তাদের জন্য পথে নামছেন? তাদের জন্য যদি পথে নামেন, তাহলে সেটা আপনাদের ব্যাপার।”

Exit mobile version