Site icon প্রিয় বন্ধু মিডিয়া

Big breaking তৃণমূলকে টেক্কা দিতে মোদীর টিপস! ৪৫ মিনিটের বৈঠকে বঙ্গ বিজেপিকে বিরাট নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর!

 

 

 

 

প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- সামনেই ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচন। আর এবার বিজেপির শুধু রাজ্য নেতারা নয়, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও যে বিহার জয়ের পর বাংলার দিকে মনোনিবেশ করেছে, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, বিহার জয়ের দিনেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে। আর আজ সকাল থেকেই খবর পাওয়া যাচ্ছিল যে, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গ বিজেপির যে সমস্ত সাংসদরা রয়েছেন, তাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করবেন। আর সামনেই যখন বিধানসভা নির্বাচন, পশ্চিমবঙ্গ দখলের ব্যাপারে যখন তৎপর বিজেপি, তখন এই সমস্ত সাংসদদের কি বার্তা দেবেন নরেন্দ্র মোদী, তার দিকে নজর ছিল সকলের। অবশেষে সামনে এলো গুরুত্বপূর্ণ আপডেট।

কিছুক্ষণ আগেই প্রিয়বন্ধু মিডিয়ার পক্ষ থেকে খবর প্রকাশ করা হয়েছিল যে, আজ সংসদের অধিবেশন শুরুর আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিজেপির বাংলার সাংসদদের নিয়ে একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক করবেন। ইতিমধ্যেই ৪৫ মিনিটের সেই বৈঠক শেষ হয়েছে। এখন সকলের একটাই কৌতুহলের বিষয় যে, সেই বৈঠকে কি আলোচনা হলো? আর বিশেষ সূত্র মারফত যে খবর পাওয়া গিয়েছে, তাতে স্পষ্ট যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবার বাংলা জয়ের ব্যাপারে কোনো খামতি দেখতে চাইছেন না।

সূত্রের খবর, আজ বঙ্গ বিজেপির সাংসদদের সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যেখানে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রত্যেক সাংসদকে আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার বার্তা দিয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই তৃণমূলের পক্ষ থেকে ডিজিটাল যোদ্ধা নামক একটি কর্মসূচি সামনে আনা হয়েছে। যে কর্মসূচির মাধ্যমে তৃণমূল বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরে মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আর রাজ্যের শাসক দলকে টেক্কা দিতেই কেন্দ্রের যে সমস্ত প্রকল্প রয়েছে, তা কতজন মানুষের কাছে পৌঁছেছে, কারা কারা এই প্রকল্পের দ্বারা উপকৃত হয়েছেন, সেই সমস্ত তথ্য আরও বেশি করে সাংসদদের পাশাপাশি দলের নেতা, কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় যাতে প্রচার করানো যায়, তার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, নির্বাচনের আগে দলের প্রত্যেক সাংসদকে বুথের যারা নেতাকর্মী রয়েছে, তাদের উৎসাহ বাড়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত যাতে যোগাযোগ রাখা হয়, তার নির্দেশও দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও কিছুদিন আগেই ত্রাণ দিতে গিয়ে যেভাবে রক্তাক্ত হয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু, তার সঙ্গেও বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সব মিলিয়ে বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে আরও বেশি করে দলকে ঝাঁপিয়ে পড়ার ক্ষেত্রে সাংগঠনিক কাজকর্মের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। যা বঙ্গ বিজেপির নেতা কর্মীদের কাছে বাংলা জয়ের ক্ষেত্রে উজ্জীবিত হওয়ার মত বার্তা বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

Exit mobile version