প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট-
এসআইআর আবহে আজ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর থেকে সময় চেয়ে সেখানে এসেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপি বিধায়করা। কিন্তু ঢোকার মুখে যেভাবে তাদের তৃণমূল পন্থী বিএলওদের স্লোগানের মুখে পড়তে হয়। এমনকি পুলিশের অতিসক্রিয়তাও লক্ষ্য করা যায়, যার ফলে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। যেখানে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে বিরোধী দলনেতা সহ বিধায়করা সময় নিয়ে এসেছিলেন, সেখানে পুলিশ কেন এইভাবে তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে, সেই নিয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে প্রশ্ন উঠেছিল। আর একেবারে সিইও দপ্তরে গিয়ে মনোজ আগরওয়ালের সামনেই পুলিশের সেই অতি সক্রিয় মনোভাব নিয়ে অভিযোগ জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

এসআইআর আবহের মধ্যে তৃণমূলের পক্ষ থেকে ক্রমাগত চেষ্টা করা হচ্ছে, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে যাতে ভুল তথ্য আপলোড করা হয়। আর সেই সমস্ত খবর প্রতিমুহূর্তে পৌঁছে যাচ্ছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কাছে। তাই তিনি একচুলও জায়গা ছাড়ছেন না। আজ বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে পৌঁছে গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু সেই সময় বাইরে তৃণমূল পন্থী বিএলওরা রীতিমত অসভ্যতা করেন। পরবর্তীতে তাকে উপেক্ষা করে ভেতরে যান শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপি বিধায়করা। তবে পথে পুলিশের যে অতি সক্রিয়তা তারা লক্ষ্য করেছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। আর সেই অভিযোগই রাজ্যের সিইও মনোজ আগরওয়ালের সামনে করে বসলেন বিরোধী দলনেতা।

এদিন বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে সিইও দপ্তরে প্রবেশ করার পরেই সিও মনোজ আগরওয়ালের মুখোমুখি হন শুভেন্দু অধিকারী। আর সেখানেই একেবারে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “গোটা রাজ্য জুড়ে তৃণমূল কংগ্রেস এবং তার সরকার দায়িত্ব আছে। সিইও অফিসও এর থেকে সুরক্ষিত নয়। আমাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। বাংলাদেশী মুসলমান এবং মৃতদের নাম অন্তত কয়েক লক্ষ রয়েছে। এই ব্যাপারে আমরা সমাধান চাই।”