প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট-
বিজেপির নীতি হচ্ছে, আগে দেশ, পড়ে দল এবং সবশেষে ব্যক্তি। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যুক্ত হওয়ার পর দেশের ভেতরে থেকে যারা ঘর শত্রু বিভীষণ হিসেবে দেশবিরোধীদের হাত শক্ত করছে বাংলার মাটিতে, তাদের বারবার আক্রমণ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একজন আদ্যপ্রান্ত দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে যা যা করা দরকার, ২৬ এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাংলা থেকে সেই রোহিঙ্গাদের দূর করতে সেই সমস্ত চেষ্টা করছেন তিনি। আজ ভারতবর্ষের ৭৯ তম স্বাধীনতা দিবস। মহাসমারোহে দেশজুড়ে সেই স্বাধীনতা দিবস পালন হচ্ছে। আর সেই পুন্য দিনেই একেবারে সাত সকালে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় পৌঁছে গেলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

বলা বাহুল্য, আজ ৭৯ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সকাল থেকেই মহাসমারোহে বিভিন্ন জায়গায় শ্রদ্ধার সঙ্গে দেশমাতৃকার প্রতি বন্দনা করছেন সাধারণ মানুষ। পতাকা উত্তোলন থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত হয়েছে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দলগুলিও। আর তার মাঝেই প্রত্যেক বছরের মত এই বছরেও সেই স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে নন্দীগ্রামে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় পৌঁছে গেলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। যেখানে পতাকা উত্তোলন করার পাশাপাশি সেবাদান কর্মসূচিতেও যুক্ত হলেন তিনি।

বস্তুত, এদিন বিজেপির নন্দীগ্রামের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পৌঁছে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। আর সেখানে গিয়েই প্রথমে পতাকা উত্তোলন করেন তিনি। আর তারপরেই একটি সভা মঞ্চ থেকে আজকের এই পুন্য দিনে সাধারণ মানুষদের নিজের সাধ্য অনুযায়ী পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন শুভেন্দুবাবু। শুধু তাই নয়, বর্তমানে দেশ কতটা শক্তিশালী হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে, সেই কথাও সভা মঞ্চ থেকে উল্লেখ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। অর্থাৎ সকাল থেকেই স্বাধীনতা দিবসের দিন একের পর এক কর্মসূচিতে শুভেন্দু অধিকারী।