প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট-
এই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস শুভেন্দু অধিকারীকে জব্দ করতে গিয়ে কি করে তাকে নেতা বানিয়ে ফেলছে, এটা হয়ত তারা নিজেরাও জানে না। শুভেন্দু অধিকারীর যে ভয় শাসকের মধ্যে গ্রাস করেছে, তা চোখে পড়ার মত। আজ শুভেন্দু অধিকারীর কোচবিহারে একটি কর্মসূচি ছিল। আদালতের অনুমতি নিয়ে তার সেখানে যাওয়ার কথা। কিন্তু তার আগেই যে অসভ্যতা কোচবিহারের মাটিতে হয়ে গেল, তার ফলে প্রশ্ন উঠছে যে, এই দেউলিয়া রাজনীতি কে বা কারা করছে? যদি এর সঙ্গে শাসক পক্ষ জড়িত থাকে, তাহলে এই নিম্নমানের রাজনীতি করে কি তাদের আদৌ কোনো লাভ হচ্ছে?

প্রসঙ্গত, আজ তিন বিধায়কের ওপর হামলার প্রতিবাদে কোচবিহার যাওয়ার কথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। আদালতের অনুমতি নিয়ে ৫ বিধায়ককে সঙ্গে করে তিনি পুলিশ সুপারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। কিন্তু তার আগেই কোচবিহার থেকে উঠে এলো বড় খবর। যেখানে শুভেন্দু অধিকারী যাওয়ার আগেই তার পোস্টার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। আর সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

বিজেপির ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসই জড়িত। তারাই এইরকম দেউলিয়া রাজনীতি করে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু তৃণমূল নিজেরাও জানে না, মানুষের মনে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাই তার পোস্টার ছিঁড়ে তাকে কাবু করা যাবে না। তৃণমূল বিজেপি এবং শুভেন্দু অধিকারীকে ভয় পেতে শুরু করেছে। সেই কারণেই এই ধরনের দেউলিয়া রাজনীতি করে নিজেরাই সাধারণ মানুষের কাছে হাসির পাত্র হচ্ছে। আগামী দিনে কোচবিহার থেকে তৃণমূল এই ধরনের অসভ্যতার কারণে শুন্য হয়ে যাবে বলেই দাবি গেরুয়া শিবিরের।