প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- সবার কাছে দেশ আগে। তাই ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানকে কড়া ভাষায় জবাব দিয়েছে, তখন দেশের সকলেই তাদের কুর্নিশ জানাচ্ছেন। আর এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়েও বিভিন্ন প্রতিনিধি দল গঠন করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিলেন তৃণমূলের ইউসুফ পাঠানও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাদের সাংসদকে না পাঠানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আর ঘাসফুল শিবিরের এই সিদ্ধান্তের পরেই উঠতে শুরু করেছে নানা প্রশ্ন।

সূত্রের খবর, পাকিস্তানের মুখোশ খোলার জন্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাংসদদের নিয়ে একটি প্রতিনিধি দল গঠন করা হয়েছিল। যার মধ্যে ছিলেন তৃণমূলের পক্ষ থেকে ইউসুফ পাঠান তবে শেষ পর্যন্ত তৃণমূলের এই প্রতিনিধি যাচ্ছে না বলেই জানানো হয়েছে।

স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূলের এই সিদ্ধান্তের পেছনে কি কারণ রয়েছে, তা নিয়েই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। অনেকেই কটাক্ষ করে বলছেন, তৃণমূল কি তাহলে চাইছে না, পাকিস্তানের মত সন্ত্রাসবাদী দেশের বিরুদ্ধে লড়াই করতে! আর সেই কারণেই কি দেশ যখন একত্রিত, তখন নিজেদের সাংসদকে সেই প্রতিনিধি দলে না রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে? যার ফলে তৃণমূলের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই সোচ্চার রাষ্ট্রবাদী জনসাধারণ।