এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > জেলা পরিষদের ভাঙন রুখতে তড়িঘড়ি আসরে নামলেন তৃণমূলের হেভিওয়েট এই নেতা-নেত্রী

জেলা পরিষদের ভাঙন রুখতে তড়িঘড়ি আসরে নামলেন তৃণমূলের হেভিওয়েট এই নেতা-নেত্রী


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – যত সময় গড়াচ্ছে, ততই মালদা জেলা নিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর চিন্তা বাড়ছে বৈ কমছে না। একদিকে সেখানে প্রার্থী তালিকায় স্থান পেয়েও ইতিমধ্যেই ঘোষিত প্রার্থী বিজেপিতে যাবার ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে মালদা জেলা পরিষদের ভাঙন যেখানে দাঁড়িয়ে আছে তাতে বলা যায়, গেরুয়া শিবিরের মালদা জেলা পরিষদ দখল শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। আর তাই এবার পরিস্থিতি সামলাতে তড়িঘড়ি আসরে নামলেন মালদা জেলার আসন বৃদ্ধির দায়িত্বে থাকা তৃণমূল নেত্রী মৌসম বেনজির নুর এবং তৃণমূল নেতা কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী।

হাবিবপুরের ঘোষিত প্রার্থী সরলা মুর্মু বিজেপিতে যাবার কথা শোনা যেতেই তৃণমূলের পক্ষ থকে ব্যবশা নেওয়া হয়েছে। তাঁকে সরিয়ে অন্য প্রার্থী ঘোষণা হয়েছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই।  মালদা জেলায় একটু একটু করে যখন তৃণমূল শক্তি বাড়াচ্ছে, ঠিক সেসময় রবিবার ব্রিগেডে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর তারপরেই মালদা জেলায় শুরু হয়ে গেছে তৃণমূল শিবিরের বড়োসড়ো ভাঙন। এই ভাঙনের জেরেই তৃণমূলের জেলা পরিষদ এবার দখল করতে চলেছে গেরুয়া শিবির বলে খবর।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল শিবিরের জন্য যে বড়সড় সংকট তৈরি হয়েছে মালদা জেলা ঘিরে তা অনস্বীকার্য। সেই সংকট থেকে বেরোনোর জন্য তড়িঘড়ি জেলা নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন মৌসম বেনজির নুর। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরীও। সূত্রের খবর, বৈঠকে হাবিবপুরের দলীয় প্রার্থী সরলা মুর্মুর দল ছাড়ার প্রসঙ্গ ওঠে। আর তাই নিয়ে সেখানে কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী করেন বিস্ফোরক অভিযোগ। কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন, বরাবরই সরলা মুর্মু ছিলেন শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামী।

এমনকি দায়িত্বে থাকাকা্লীন শুভেন্দু অধিকারী এই জেলা পরিষদ দখল করেছিল সরলা মুর্মুর সাহায্যে বলে দাবি করেছেন কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ। আর তাই হাবিবপুরের তৃণমূল প্রার্থী যে বিজেপিমুখী হবেন সে কথা আগে ভাগেই জানা। আপাতত দেখার, মালদা জেলার গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল যে দুজন নেতা নেত্রীর ওপর, অর্থাৎ মৌসম বেনজির নূর এবং কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী দলের ভাঙন ঠেকাতে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেন? পারবেন কি তাঁরা সমস্যা মেটাতে? নাকি রাতারাতি বিজেপি দখল করবে মালদা জেলা পরিষদ?

 

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!