মুকুল ভয়েই কি পুরোনোদের দলে ফেরাতে উঠেপড়ে লেগেছে তৃণমূল প্রশ্ন রাজনৈতিকমহলে ? রাজ্য February 27, 2018 মুকুল ভয়েই কি পুরোনোদের দলে ফেরাতে উঠেপড়ে লেগেছে তৃণমূল প্রশ্ন রাজনৈতিকমহলে ?পঞ্চায়েত নির্বাচনের সব দ্বায়িত্ত্ব এখন মুকুল রায়কে দিয়েছে বিজেপি কেন্দ্রীয় কমিটি। আর সেই মতো কাজ ও শুরু করে দিয়েছেন আর তাঁর প্রথম টার্গেট হলো তৃণমূলের পুরোনো ও বিক্ষুব্ধ কর্মী সমর্থকদের কাছে টানা।মেদিনীপুর জেলার সবং বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির ভোটের তুলনামূলক বৃদ্ধি আর তৃণমূল দলের প্রাক্তন কর্মীদের দলত্যাগ করে বিজেপি তে যোগদানের মতো ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন দলের নানাস্তরের কর্মীরা।আর এটা বুঝেই কি তৃণমূল পুরানোদের দলে ফেরাতে উদ্যোগী হলো এই প্রশ্নই উঠছে রাজনৈতিকমহলে। তাদের মতে, এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সেই কথা মাথা রেখে সুব্রত বক্সি ফের দলের পুরাতন কর্মীদের সামনের সারিতে এনে সম্মান দেওয়ার কথা বললেন। রবিবার বিকালে অনুষ্ঠিত হলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পঞ্চায়েতি রাজ সম্মেলন। এই সম্মেলনে তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র, সাংসদ মানস ভূঁইয়া , জেলা সভাপতি অজিত ভূঁইয়া, জেলা সভাধিপতি উওরা সিং হাজরা সহ জেলার সমস্ত বিধায়ক, জেলাপরিষদের সমস্ত কর্মাধক্ষরা। এদিন সুব্রত বাবু আরোও বলেন, “তৃণমুলে যারা দুর্দিনে নিজেদের পরিশ্রম দিয়ে ঘাম ঝরিয়ে দলকে কলেবরে বৃদ্ধি করেছেন তারা কেউ লাঞ্ছিত, বঞ্চিত, অপমানিত হবেন না এটা দায়িত্ব নিয়ে বলছি।” কেন্দ্রে সরকার গঠনে তৃণমূলের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বললেন , “২০১৯ সালে ভারতবর্ষে সাম্প্রদায়িক বিরোধী জোট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে সরকার গড়বে। কেন্দ্রের মোদী সরকরারের সমালোচনা করে বলেন, নোট বন্দি থেকে জিএসটি সবেই ব্যর্থ। পতন শুরু হয়ে গেছে মহারাষ্ট গুজরাটে, মানুষই ছুড়ে ফেলে দেবে বিজেপি সরকারকে।” আপনার মতামত জানান -