ভোটের আগে দ্বিমুখী চাপ কেন্দ্র সরকারের উপর, কোন পথে সুরাহা দেবেন প্রধানমন্ত্রী? জাতীয় রাজ্য June 10, 2018 সম্প্রতি দেশে চরম দাম বেড়েছে তেলের।যার ফলে প্রবল মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা দেশবাসীর মনে।আর এই আশঙ্কায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তাদের সুদের পরিমানও বাড়িয়েছে।এই এতসবের চাপে এখন কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের কাছে পেট্টোপন্যের দাম কমানো অনেকটাই চ্যালেঞ্জের। সূত্রে খবর,এখন উভয় সঙ্কটে মোদী সরকার।এখন তাঁদের কাছে সবচেয়ে সমস্যা হল কেন্দ্রের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পে বরাদ্দ বাড়ানো আর ভর্তুকির বাড়তি বোঝা বওয়া।আর এতে সামান্য এদিকওদিক হলে 2019র পথ বিজেপির কাছে খুব একটা মসৃন হবে না। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে বর্তমানে পেট্রোল ডিজেলের দাম যে পর্যায়ে পৌছেছে তাতে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস ওঠার জোগার।এই অবস্থা থেকে সাধারন মানুষকে স্বস্তি দিতে উৎপাদন শুল্ক ছাটাইয়ের পথে হাটতে পারত কেন্দ্র।কিন্তু এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বক্তব্য, এতে ঘাটতির পরিমান আরও বেশি হতে পারত।তার ওপর এত এই সুদের পরিমান বাড়ায় তাঁরা আরোই সেই পথে হাটতে রাজি নয়। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর,রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদ বাড়ানোয় আদতে কেন্দ্রের ওপরও বাড়বে সুদের বোঝা।শিক্ষা খাতে যা 14 গুন।স্বাস্থে 30 গুন এবং খাদ্যে ভর্তুকির প্রায় সাড়ে তিন গুন।তাই কেন্দ্রের পক্ষে শুল্ক ছাটাই করে রাজস্ব কমানোর ঝুকি নেওয়া খুবই কঠিন। সামনেই নির্বাচন।আর তাকে সামনে রেখে সরকার বিভিন্ন জনকল্যানমূলক কাজ করতে চাইলেও সেটা করা এখন বড়ই শক্ত কাজ মোদী সরকারের কাছে। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের এক কর্তা বলেন, “মোদী সরকার যে ক্ষমতায় ফিরবে না,এমনটা বলব না।তবে ঘাটতি লাগামছাড়া করা বা হিসেবে কারচুপি তাদের পক্ষে এখন সত্যিই সমস্যার। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন,এই পথে যেতে যতটা না সমস্যা আছে তার থেকে বহুগুনে সমস্যা বেশি বিজেপির কাছে 2019 এ ফের ক্ষমতার ফেরার পথ প্রশস্ত করা। আপনার মতামত জানান -