জাল নোট নিয়ে বড় তথ্য সামনে আনল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জাতীয় রাজ্য April 24, 2018 কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জাল নোট নিয়ে অনেক তথ্য প্রকাশ্যে আনলো।তাঁদের দাবী,নোটবাতিলের পর থেকে অর্থাৎ ২০১৭ সালের থেকে মোট সাড়ে একুশ কোটি টাকা জাল নোট উদ্ধার হয়েছে।এর ভিতর জাল ২০০০ টাকার নোট রয়েছে ৩৯ হাজার মতো যার মূল্য প্রায় ৭.৮ কোটি টাকা।দিল্লী শীর্ষস্থান অধিকার করে নিয়েছে জাল নোট উদ্ধারে।পরের স্থানগুলো নিয়েছে গুজরাত ও উওরপ্রদেশ।এই দুই রাজ্য থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৫.৩৪ কোটি ও ১.৪১ কোটি টাকা।বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মিজোরান থেকে উদ্ধার হয়েছে ১.২৭ কোটি টাকার জালনোট।গত বছর পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৯১ লক্ষ জাল নোট।বাংলাদেশের মাধ্যমে যে জালনোট দেশে ঢোকানো হচ্ছে তার বেশীরভাগটাই পাকিস্তান এর বিভিন্ন ছাপাখানা থেকে এবং তা ছড়ানো হয়ে থাকে দাউদ ইব্রাহিম গোষ্ঠীর মাধ্যমে।এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্র মন্ত্রক। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক আরো জানিয়েছে যে বাংলাদেশ বা পাকিস্তান থেকে যে জাল নোট আসছে তা দেখতে এক রকম হলেও মানের ফারাক রয়েছে।ফারাক্ হয়ে যাচ্ছে নোটের কাগজে।নতুন ২০০০,১০০০,৫০০ নোটে একধরনের অদৃশ্য পাতলা কাপড় ব্যবহার করা হচ্ছে যেটা নকল করা সম্ভব হচ্ছে না।যে জাল নোট গুলো উদ্ধার করা হয়েছে তা রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে দেখা গেছে সেই কাগজ গুলো এসেছে মালয়েশিয়া ও আরব দেশগুলো থেকে।নোট বাতিলের আগে অব্দি জাল ও আসল নোটের উৎসকেন্দ্র একই ছিল।ফলে জাল নোট বানাতে সমস্যাই হতো না।কিন্তু বর্তমানে ভারত কাগজ আনছে অন্যদেশ থেকে।ফলে গুনগত মানের পার্থক্য থেকে যাচ্ছে আসল আর নকল নোটে।নতুন নোটে মোট ১৬ টি বৈশিষ্ট রয়েছে যার ভিতর অন্তত অদৃশ্য ৪ টি বৈশিষ্ট নকল করতে অক্ষম হচ্ছে পাচারকারীরা।এমনটাই খবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের।পাকিস্তান থেকে চোরাপথে বাংলাদেশে টাকা নিয়ে আসার খরচ কমাতে বাংলাদেশের অনেক স্থানে পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সাহায্যে ছাপাখানা গড়া হয়েছে।এগুলো থেকে প্রায় রোজই ভারতে পশ্চিমবঙ্গ ও উওর-পূর্ব সীমান্ত থেকে জাল নোট ঢোকানো হচ্ছে। আপনার মতামত জানান -